পাতা:মোহন অম্‌নিবাস দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মোহনের অজ্ঞাতবাস ՀԵd: ন।ঙ্গ রালে ৯টার সময়ে এক জায়গায় মিলিত হ’য়ে ‘রদ্রেবিষাণের আদেশ গ্রহণ *॥ণে । এই আমাদের মহান সমযোগ, পাইন । গাছের ডালপালা সব আগে ছোটে ফল, তারপর গড়িকে কাটতে চাই। তখন আর তাকে আয়ত্তে আনতে বেশী *ী পেতে হবে না ।” মি। পাইন কহিলেন, "কিন্তু একটা কথা বঝেতে পারছিনে, প্রফেসার বস্ব যে,আপনি গুপ্ত সংবাদ সংগ্রহ করেছেন, অথচ সবটুকু খ্যাতি আমাকে দিতে চান, এর মখ কি বলনে তো ?” প্রফেসার বসু হাসিয়া কহিলেন, “আজ নয়, পাইন, অন্য একদিন বলব। তা” elyা আমার আশা অনেক বড়ো, অনেক উচ্চ । ‘র দ্রবিষাণের মত পুটি-খলশেতে। আমার মন ওঠে না । হী, আর এক কথা, এই রেডে যাবার পরবে একবার তাপ্তী (* 17র সঙ্গে দেখা ক'রে আমন । কারণ আমার ভয় হয়, “রুদ্রবিষাণের সহকমীরাও দশগ্য হয়ে আসবে, বলা যায় না, এক আধটা বলেট আপনার ঐ সুন্দর চক্ষর wগাদা নাও রাখতে পারে। বুঝেছেন ?” মিঃ পাইন মদ, হাসিয়া কহিলেন, “বুঝেছি। আমি এমনই উত্তেজনা চাইatফসার বসু " ( ১৭ ) সেদিন সারা অপরাহু ব্যাপিয়া মিঃ পাইন তাঁহার রেডিং-পাটি মনোনীত 'Mরলেন। তিনি বাছিয়া বাছিয়া যুবক এবং বলবান ব্যক্তিগুলিকে বাছাই elরলেন। কিন্তু কোথায় যাইতে হইবে, কাহার বাড়ী ঘেরাও করিতে হইবে, তিনি }তখন পর্যন্ত প্রফেসার বসরে নিকট হইতে জানিতে পারেন নাই। হেড কোয়ার্টfর |stফসার বস্থরও কোন সন্ধান পাওয়া যাইতেছিল না। "বিশেষ জরুরী কাজে ৰাইতেছি? বলিয়া তিনি সেই যে বাহির হইয়া গিয়াছেন এখন পষ*স্ত ফেরেন নাই । মিঃ পাইন সমস্ত কাজ নিপণ ভাবে সম্পন্ন করিয়া ঘড়ির দিকে চাহিয়া খিলেন, ৬টা বাজিতেছে। তিনি তাপ্তী দেবীর সঙ্গে দেখা করিবার জন্য উঠিয়া পড়লেন এবং স্যার মহাপাত্রর প্রাসাদে আসিয়া দেখিলেন, কুমারী তাপ্ত তাঁহার H্য অপেক্ষা করিতেছে । *S* তাপতী কহিল, “আমি প্রতিটি মিনিট তোমার জন্য পথ চেয়ে বসেছিলাম, ইন। আজ নাকি তুমি ‘র দ্রবিষাণের সহকমীদের গ্রেফতার করতে চলেছ ?” মিঃ পাইন সবিস্ময়ে কহিলেন, "তোমাকে এ কথা কে বললে, রানী ?” তান্তী মধুর হাস্যে কহিল, “প্রফেসার বক্স এসেছিলেন—তিনিই বলে গেলেন, জ তুমি যে-বিরাট সাফল্য অজ’ন করতে চলেছ, তাতেই তুমি সপোরের পদ পেয়ে বে। কিন্তু কোন বিপদের সম্ভাবনা নেই-তো, পাইন ?" মিঃ পাইন প্রশ্নের উত্তর না দিয়া কহিলেন, “প্রফেসার বসন এসেছিলেন ? কখন ? rা এসেছিলেন তিনি " তা*৩ী তাহার ভবিষ্যৎ-স্বামীর মুখে উদ্বেগ ও উৎকন্ঠার সমারোহ দেখিয়া