ব্যবসায়ী মোহন ‘ෆ6S whল। কারণ অপববাব রাত্রে বিশেষ প্রয়োজন না থাকিলে শোফারকে ছয়টি }शम । অপব‘বাব কহিলেন, "হাঁ, শ্রীচরণ, একটা ট্যাক্সি ডেকে নিয়ে আয় ।" #ীচরণ দ্রতপদে বাহির হইয়া গেল এবং অনতিবিলম্বে একটা টাক্সি আনিয়া ifজর করিল। অপবৈবাব কয়েক মহতে নীরবে থাকিয়া কহিলেন, "আচ্ছা nsয়ণ, আমি এখন বিদায় নিলাম " rণীচরণ ব্যস্তভাবে দুই হাত মাথায় ঠেকাইল । সেদিন রাত্রে মিঃ হালদার জ্যেঠা কন্যার জন্মতিথির উৎসব উপলক্ষে আপনার ও গন্যার কয়েকজন বন্ধু-বান্ধবকে নিমন্ত্ৰণ করিয়াছিলেন, অপববাবকেও বিশেষভালে নিমন্ত্ৰণ করিয়াছিলেন। কিন্তু রাত্রে বিরপাক্ষের সহিত দেখা করিবার নয়। নিধারিত থাকায় তিনি আহারের নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিতে সক্ষম না হইলেও মিঃ tালদারের কন্যাকে আশীবাদ করিতে আসিয়াছিলেন। মিঃ হালদার ডুইং-রামে কদা এবং বহ বন্ধবোধবে পরিবত হইয়া খোশ গল্প করিতেছিলেন, এমন সময় waা আসিয়া খবর দিল যে, অফিসের বড় সাহেব আসিয়াছেন। । মিঃ হালদার অকস্মাৎ দলিয়া উঠিলেন এবং তাহার পক্ষে সম্ভবপর দ্রুতবেগে eMার চেষ্টা করিবার সময় অপববাব হাস্যমুখে প্রবেশ করিয়া একটি হাত মিঃ ৷৷পদারের দিকে প্রসারিত করিয়া কহিলেন, "উঠো না হালদার । আমি বলছি, গুMার চেষ্টা করো না তুমি, সত্যি বলছি, আমি সহ্য করতে পারব না। কি পারব nl, তুমি বিশেষরুপেই তা জান ।” "আরে এস এস, বড় সাহেব এস।” এই বলিয়া মিঃ হালদার অবশ দেহ এলাইয়া দিলেন এবং কন্যার দিকে চাহিতেই দেখিলেন, কন্য কুমারী বিটপীছায়া পব‘বাবকে প্রণাম করিতেছে। অপববাবু বলিলেন, “আমার অপেক্ষা করবার সময় নেই মা, নইলে তোমার জন্মতিথির ভোজে নিশ্চয়ই আনন্দের সঙ্গে যোগদান করতাম । কিন্তু আমাকে ৭nকটি জরুরী কাজে দু-একজনের সঙ্গে এখনই সাক্ষাৎ করতে হবে "তা ছাড়া মাদেরই ব্যবসায়ের একজন রান্তি দশটার সময় আমার বাড়ীতে দেখা করতে সবেন। আমি আশীবাদ করি না, তুমি মুখী হও, মরোগ হও। আর." ৭ অবধি বলিয়া তিনি চাহিয়া দেখিলেন, কোন অবসরে মিঃ হালদার তাঁহাদের ।কট সশরীরে আসিয়া উপস্থিত হইয়াছেন ; অপবৈবাব তাঁহার দিকে একবার চাহয়া পুনশ্চ কুমারী বিটপৗছায়াকে কহিলেন, "হাঁ আর এক কথা, মা । তোমার দালাকে খুব শাসনে রেখো । দিন দিন তোমার বাবা যে রকম হয়ে যাচ্ছে, তাতে মার ভয় হয়, কোন দিন না”” এই বলিয়া অপববাব উচ্চশব্দে হাসিরা |ঠলেন । কুমারী বিটপীছায়ার মুখ লজ্জারণ আভায় ভরিয়া গেল । মিঃ হালদার কহিলেন, "তোমার কি হয়, সেটাও বল ।” "দেখ, তুমি ভুড়ি অমন ক'রে দলিয়ো না বলছি, হালদার।” এই বলিয়া
