8O O মোহন অমনিবাস I খানসামা ভয় পাইয়া কহিল, “হাজার, টেলিফেী আয়া।” ত্রিশঙ্কু রক্ত-চক্ষম পাকাইয়া কহিল, “আনে দেও উল্লকো । হাম থোড়াই প।* করে।” খানসামা শেষৰারের জন্য কহিল, বহত জরুরী টেলিফোন, হজের । আীপ... বোলাতে হে* । ত্রিশঙ্কুর নেশা তখন পরিপণ হইয়াছিল। সে দুই মনুদিত চক্ষ জোর ৭lt. চাহিবার চেন্টা করিল, কিন্তু সক্ষম হইল না এবং পরমহমতে টেবিলের উপর রাখিয়া ঘুমাইয়া পড়িল । - ত্রিশঙ্কুর সঙ্গীগণ ইতিপবে নিদ্রাভিভূত হইয়াছিল। t ( २8 ) পরদিন অপরাহ্লে বেয়ারা মধ্য মিস সেনের অফিস-কক্ষের কাটা দ্বার ঠোঁদ মন্তক প্রবেশ করাইয়া একবার শৈলেনের দিকে অথপণ দটিতে চাহিল এ* পরে কহিল, "বড়সাহেব বললেন মেমসাহেব, যে তিনি আজ চা খেয়ে এসেছে। আপনাকে আর পাঠাতে হবে না। আরও বললেন•••” এইবার মধর স্বর অপেঙ্গ কৃত উচ্চ হইল ; সে কহিল, "ষে পালোধি সাব আসবামাত্র আমি যেন ৬াtw একদম সোজা তাঁর ঘরে নিয়ে যাই।” এই বলিয়া সে শৈলেনের দিকে চাৰি৷ পনশ্চ কহিল, "না, না, শৈলেনবাব, আপনার ভয় নেই। আপনাকে বড়সাৰে। কিছু করতে বলেননি।” পর মহাতে মধ্য দ্বার বন্ধ করিয়া দিয়া অদশ্য হইল। মধর কথা শুনিয়া শৈলেনের মুখ লকজায় আরক্ত হইয়া উঠিল। সে লেজারে। উপর ঝ:কিয়া পড়িল এবং এমন ভাব দেখাইতে চাহিল যে, সে যেন কিম্ব, শনে নাই । মিস সেন কহিলে, “আজ আবার আসছে কেন কে জানে।” “জানোয়ার " সহসা শৈলেন গজিয়া উঠিল, “যদি আমার পথ থাকত...” শৈলেনের কথা শেষ হইল না । * মিস সেন মদ, হাস্যে কহিল, "আপনার পথ অপর সকলের চেয়ে এমনি আলাদা যে, কোনদিনই খুজে পাওয়া যাবে না।” _&لاہ’’ 甲 শৈলেন আর দ্বিতীয় কথা কহিল না । সে নীরবেংকাযে রত রহিল । ওদিকে মধ্য মিস সেনের কক্ষ হইতে বাহির হইয়াই দেখিল, ত্রিশঙ্কু পালো বিরাট বপ একটি ছোটখাট পাহাড়ের মত স্থির হইয়া দাঁড়াইয়া রহিয়াছে। ম সচকিতে মাথায় হাত ঠেকাইয়া কহিল, "সেলাম, সাব ।” ত্রিশঙ্কু অত্যন্ত খোশমেজাজে ছিল । তাহার মুখে বানর-হাসি ফুটিয়া উঠিল সে কহিল, "গড আফটারনন, মাই লড° ।” মধু কিছু বলিবার পরেই ত্রিশঙ্কু পুনশ্চ কহিল, “আমি বড়সাহেব মি৷ গপতের সঙ্গে দেখা করতে চাই ।” মধ্য উক্তজবল মুখে কহিল, "হাঁ, স্যার আসন স্যার ; বড়সাহেবের অভta
