মৎস্যধরা নাটক । >> কাটচেন, আর আয়নায় মুখ দেখচেন, আর যদি একবার ডান হাতের ব্যাপারটা চুকলে, তো অম্নি ধনুৰ্ব্বাণ নিয়ে শিকার খেলুড়ে বেৰুলেন ; ওটার নবাবী চাল দেখে দেখে আমাকে কেমন লেগেচে–“ খাদ পোয়ের নাম পদ্মলোচন ।” বাহনৃটি আবার এম্নি যে দিনের মধ্যে বিশবার আমার সাপ গুলিকে ধরবার জন্যে ঝুকি মারে।--কন্য.যে ছুটি–লক্ষী আর সরস্বতী—তার মধ্যে সরস্বতীটি ভাল, আমার সেব। শুশ্ৰুষ। করে ; কিন্তু লক্ষনী যিনি তিনিতে আমার ঘরে অলক্ষী, এমন পক্ষপাতিনী যদি অণর কেউ কখনো দেখেচে ; বাইরের লোককে একবারে ধনে ডুবিয়ে দেন, আর চাই নাই বোল্লেও গুজতে থাকেন ; কিন্তু আমার ঘরে যে অন্ন জোড়ে ন" ত একবার ফিরেও চেয়ে দেখেন না । আর তোমার গুণের কথা কি ব্যাখ্যা কোৰ্ব্বো, আমি সাত দিন সাত রাত ধরে বোল্লেও ফুকবেন, জন্ম কালট কেবল মান ভাঙ্গতে ভাঙ্গতেই সার হলাম ; কোন একটা কথা হয়েচে কি আমনি রাগে মুখ ভিমৰুলের মতন হয়ে যায়, আর দিবারাত্ৰি খনৃ, খনৃ, ঝন্, ঝন্— এতে কি লক্ষী বাস বাধে ? পাৰ্ব্ব । খন খন ঝন ঝন্ কি আর সাধ কোরে করি ? ঘারে পুড়তে হয় সেই জানে। বোল্লেন কি না ও র কি দায়, তোমার দায় নয়তে কার দায় ? তখন বে কোত্তে গেছলে কেন ? সংসার করা আমনি নয়, “ অাটে পিটে দড়ে তো ঘোড়ার উপর চড়ো, ” তখন বে কোরে এখন কি আর আলোকড়ি দিলে চলে ? এদিকে পুৰুষের তো গুণের একবারে সীমে নেই, উনি আবার মুখ নাড়েন, দিন রাত কেবল সিন্ধিই ঘোট হচ্চে (ঘটু, ঘট্র, ঘট্র, ঘট, )—অণর বাইরে যদি বেৰুলে তে৷ পারিষদ ও সব বেৰুলে ; কে, না-ভূত, বেক্ষোদত্তি শাখচিত্নী, - পেত্নী ; বাহন তা সৃষ্টিছাড়া ; ভূত্য যেটি (নদী) সেটিতে।
