বিচারিংশোছধ্যায়ঃ । , যদ্যস্তরিক্ষে যদিব। দিবি গুরুত{ঃ ক্ষেত্ৰজ্ঞং তু{ং তস্য ধৰ্ম্মস্থত মস্তে ॥ ১৩ যযাতিরুবাচ। সস্তি লোক বহুবস্তে নরেন্দ্র আপোকৈকং সপ্ত শতান্ত হানি । মধুচুতে ধৃতবস্তে বিশোকস্তেনাস্তবস্তঃ প্রতিপালয়স্তি ॥ ১৪ প্রতদন উবাচ। তাংস্তে দদামি পতমনিস্ত রাজন . যে মে লোকাস্তব তে বৈ ভবত্ত । যদ্যস্তরিকে যদিবা দিবিশ্রিতাস্তামাক্রম কিপ্রমপেতমোহঃ । ১৫ যযাতিরুবাচ । ন তুল্যতেজtঃ সুকৃতং হি কাময়ে যোগক্ষেমং পার্থিবৎ পার্থিবঃ সন। দৈবদেশীদপাদং প্রাপ্য বিদ্বান চরেন্থশংসং হি ন জাতু রাজা ॥ ১৬ করিতেছি, কি করিলে আমার মঙ্গল,হুইবে ? প্রতনি বলিলেন,—হে স্পৃহণীয়রূপ ! আমার নাম প্রতর্গন, স্বর্গে বা অস্তন্ত্ৰীক্ষে যদি আমার নিমিত্ত নির্দিষ্ট কোন লোক থাকে, বলুন, আমি আপনাকেই তাহার ক্ষেন্ত্ৰেজ্ঞ বলিয়া মনে করি । যযাতি বলিলেন,—হুে নরেন্দ্র ! প্রত্যেকটা সপ্ত শত দিবস করিয়া বাস করিবার নিমিত্ত বহু লোক আপনার জন্ত নির্দিষ্ট আছে । মধুচু্যত স্বতবান ও বিশোক প্রভৃতি লোক আপনার আগমন প্রতীক্ষণ করিতেছে । প্রতদন বলিলেন,—হে রাজন। স্বর্গে অথবা অন্তরীক্ষে আমার যে সকল লোক কল্পিত আছে, তৎসমুদায় আপনার হউক। আমি আপনাকে প্রদান করিলাম। আপনি নির্শ্বোহ হইয়া অচিরাৎ তৎসকল আক্রমণ করুন। ঘষাতি বলিলেন,—আমি তুল্যপল্পাঞ্চম পার্থিব হইয়া পার্থিবের নিকট হইতে ধোগ-ক্ষেম ইচ্ছা করি না । দৈবtদেশে অগপৎ প্রাপ্ত হইয়া অভিজ্ঞ রাজা >及念 ধৰ্ম্ম্যং মার্গং চিন্তয়ানো যশস্থাৎ কুর্ষ্যাৎ তপো ধৰ্ম্মমব্ৰেক্ষমাণঃ । ন মদ্বিধো ধৰ্ম্মবুদ্ধিপ্তি রাজা হেবং কুৰ্য্যাৎ কৃপণং মাং যথাথ ॥ ১৭ কুর্ষ্যমপূৰ্ব্বং ন কৃতং যদষ্ঠৈ বিবিৎসমানঃ কিমু তন্ত্ৰ সাধু । কবীণমেবং নৃপতিং যযাতিং নৃপোত্তমে বসুমনিৰ্ববীৎ তম ॥ ১৮ ইতি শ্ৰীমৎস্তে সোমবংশে ষযাভিচরিতে একচত্বারিংশেইধ্যায়ঃ ৪১ ৷ fস্বচহ্রিংশোহুধ্যায়. । বসুমাক্সবাচ । পৃচ্ছাম্যহং বসুমানৌষদখিধভস্তি লোকে দিবি মহং নরেজ যচ্চস্তরিকে প্রথিতো মহাত্মন ক্ষেত্ৰজ্ঞং ত্বাং তস্বত ধৰ্ম্মস্ত মস্তে ॥ ১ কখনও হীনবৃত্তি অবলম্বন করেন না । ধর্শ্বের প্রতি লক্ষ্য রাখিয়া সকলেরই বশঞ্চ ও ধৰ্ম্ম্য মার্গে থাকিয়া তপশ্চরণ করা কৰ্ত্তব্য । মাদৃশ ধৰ্ম্মবুদ্ধি রাজা কদাচ্চ ভবৎ-কথিত সঙ্কীর্ণ কার্ধ্যে প্রবৃত্ত হইতে পারে মা। যাহা কেহু কখন করেন নাই, এরূপ অপূৰ্ব্ব কৰ্ম্ম আমি করিতে প্রবৃত্ত হইলে এক্ষণে তাহাতে কি সাধু কাৰ্য্য করা হইবে ? নরপতি যযাতি এরূপ বলিলে নৃপোত্তম বসুমান ভঁহাকে বলিলেন । ৯–১৮ । একচত্ত্বরিংশ অধ্যায় সমাপ্ত । দ্বিচল্কারিংশ অধ্যায় । বজুমান বলিলেন,—হে মহাত্মন! অষি উষদৰ্শ্ব-নন্দন বস্থমান । আমি আপনাকে জিজ্ঞাসা করিতেছি । অন্তরীকে বা স্বর্গে আমার নিমিত্ত কোন লোক কল্পিত আছে কি না ? আপনাকেই ধর্শ্বেল্প ক্ষেত্ৰজ্ঞ বলিয়া
