পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একোনসপ্ততিতমোছধ্যায়ঃ । පු VIV কথয়ৰ্ষ্যিতি বিশ্বাত্মা বাসুদেবো জগদগুরুঃ । অশেষযজ্ঞফলদমশেষাঘবিনাশনম | ১৭ অশেষত্বষ্টশমনমশেষ স্ন রপূজিতম্। পবিত্ৰাণাং পবিত্রঞ্চ মঙ্গলানাঞ্চ মঙ্গলম। ভবিষ্যঞ্চ ভবিষ্যাণাং পুরাণনাং পুরাতনম ৷ বাসুদেব উবাচ । যদ্যষ্টমী-চতুৰ্দ্দশু্যেদ্বাদশীঘথ ভারত । অন্তেশ্বপি দিনক্ষেষু ন শক্তত্ত্বমুপোষিতুম্ ॥ ১ ততঃ পুণ্যtং তিথিমিমাং সৰ্ব্বপাপপ্রণাশিনীম্। উপোষ্য বিধিমানেন গচ্ছ বিষ্ণেঃ পরং পদম মাঘমাসস্ত দশমী যদা শুক্ল ভবেৎ তদ। । স্কৃতেনাভ্যঞ্জনং রুহ। তিলৈঃ স্নানং সমাচরেঃ ॥ তথৈব বিষ্ণুমভ্যর্চ্য নমো নারায়ণেতি চ । কৃষ্ণায় পাদে সম্পূজ্য শিরঃ সৰ্ব্বাত্মনে নমঃ ॥ বৈকুণ্ঠয়েতি বৈ কণ্ঠমুরঃ শ্ৰীবৎসধারিণে । শঙ্খিলে চক্রিণে তদ্বদগদিনে বরদায় বৈ ৷ সৰ্ব্বে নারায়ণস্তৈব সম্পূজ্য বাহবঃ ক্ৰমাৎ ॥ দামোদরায়েতু্যদরং মেট্রং পঞ্চশরায় বৈ। সেইজন্ত জগদগুরু বিশ্বাত্মা বাসুদেব নিখিল ব্ৰতাপেক্ষ শ্রেষ্ঠ, অশেষ যজ্ঞফলপ্রদ, আশেষ ত্বরিতাপহু, অশেষ দুষ্টদলন, অশেষ সুরপূজিত পবিত্রের পবিত্র, মঙ্গলের মঙ্গল, ভবিষ্যের ভবিষ্য এবং পুরাণেরও পুরাতন এই এক ব্ৰতবৃত্তাস্ত ব্যক্ত করিবেন । তখন র্তাহাকে বাসুদেব এইরূপ কহিবেন, — হে ভারত ! যদি অষ্টমী, চতুর্দশী, দ্বাদশী এবং অন্তান্ত দিন ও নক্ষত্রে তুমি উপবাস করিতে অক্ষম হও, তাহা হইলে এই এক মাত্র পাপপ্রণাশিনী পুণ্য তিথিতে বিধিমত উপবাস করিয়া তুমি বিষ্ণুর পরম পদ লাভ কর । এই তিথি—মবমাসের শুক্লপক্ষীয় দশমী । উক্ত দশমীদিবসে ঘৃত দ্বারা অভ্যঞ্জন করিয়া তিল দ্বারা মানকার্য্য সমাধা কর এবং ‘নমো নারায়ণায় বলিয়া বিষ্ণুকে অর্চনা করিয়৷ তদীয় পাদদ্বয়ে ‘কৃষ্ণায় মস্তকে “সৰ্ব্বাত্মনে কণ্ঠে বৈকুণ্ঠায় বক্ষে । "ীবৎসধারিণে বাস্থচতুষ্টয়ে শঙ্খিনে উরূ সৌভাগ্যনাথায় জাম্বনী ভূতধারিণে ॥২৪ নমো নীলায় বৈ জঙ্গেব পাদে বিশ্বস্বজে নমঃ নমো দেব্যৈ নমঃ শাস্ত্যৈ নমো লক্ষ্যৈ নমঃ শ্ৰিয়ৈ নমঃ পুষ্ট্যৈ নমস্তষ্ট্যৈ ধৃষ্ট্যৈ হৃষ্ট্যৈ নমো নমঃ । নমো বিহঙ্গনাথায় বায়ুবেগীয় পক্ষিণে । বিষপ্রমাথিনে নিত্যং গরুড়ঞ্চাভিপুজয়েৎ ॥ ২৬ এবং সম্পূজ্য গোবিন্দমুমীপতি-বিনায়কে । গন্ধৈৰ্মাল্যৈস্তথা ধুপৈর্ভক্ষে নানাবিধৈরপি ॥ ২৭ গব্যেন পয়সা সিদ্ধং ক্লসরামথ বাগ যতঃ । সপিষা সহ ভুক্তা চ গত্বা শতপদং বুধ: ॥ ২৮ নৈয়গ্রোধং দস্তকাষ্ঠমথবা খাদিরং বুধ: | গৃহীত্ব ধাবয়েদস্তানচাস্তঃ প্রাতৃদখুখঃ ২৯ ক্ৰয়াৎ সায়স্তনীং কুত্বা সন্ধ্যামস্তমিতে রবোঁ । নমো নারায়ণগয়েতি ত্বামহং শরণং গত: ॥ ৩০ একাদশু।ৎ নিরাহারঃ সমভ্যর্চ্য চ কেশবম । ‘চক্রিণে’ ‘গদিনে বরদায় উদরে দামোদরায় মেট্রে ‘পঞ্চশরীয় উরুদেশে সৌভাগ্যনাথায় জানুদ্বয়ে ‘ভূতধারণে জঙ্ঘাযুগে 'নীলায় এবং পদতলে “বিশ্বস্বজে নমঃ’ বলিয়া পূজা করিবে । তৎপরে দেব্যৈ’ ‘শান্ত্যৈ’ ‘লক্ষ্যৈ’ ‘শ্ৰিয়ৈ ‘পুষ্ট্যৈ “তুষ্ট্যে ‘ধুষ্ট্যৈ’ এবং ‘হৃষ্ট্যে নমঃ’ বলিয়া পূজা করিতে হইবে । পরে বায়ুবেগী বিহঙ্গমনাথ বিষপ্রমার্থী পক্ষিবর গরুড়কে নমস্কার’ এই বলিয়। গরুড়কে পূজা করিবে । এইরূপে গোবিন্দকে পূজা করিয়া গন্ধমাল্য, ধূপ ও নানাবিধ ভক্ষ্য ভোজ্য দ্বারা উমাপতি ও বিনায়ককে পূজা করিবে । অনস্তর বাগৃধত হইয়। গব্যত্নস্ক সহযোগে ক্লসরা পাক করিয়া স্বতের সহিত ভোজনপূৰ্ব্বক বিজ্ঞ জন শত পদ মাত্র গমন করিবেন । ১৫-২১ । আচমনাস্তে উদমুখ হইয়া নৈয়গ্রোধ বা খাদির দন্তকাষ্ঠ গ্রহণপূর্বক দস্ত ধাবন করিবেন । অনস্তর দিনকর অস্তমিত হইলে সয়ংসন্ধ্যা সম্পাদনপূর্বক বলিবেন— ‘নমো নারায়ণয়’—নারায়ণ ! আমি তোমার শরণাপন্ন হুইলাম। পরদিন একাদশী দিনে কেশবকে অৰ্চনাস্তে উপবাস করিয়া