wee8 महांदणीं यदर्शनची निडT९ भृभिज्ठभांनानांः । ; মৎস্যপুরাণম । সৰ্ব্বা মণিময়ী ভূমিঃ হুঙ্কা কাঞ্চনবালুক । BBBBBHHH BBB D LDDDDDDDD 0 gg BBB BBBBBBS BBBB BBB BBH HHD একাদশ সহস্রাণি বর্ষীণাং তে নরোত্তমাঃ । আয়ুঃপ্রমাণং জীবস্তি শতানি দশ পঞ্চ চ ॥ ৬৬ | তস্মিন বর্ষে মঙ্গরুক্ষেণ লকুচঃ পত্রসংশ্রয়ঃ । তস্থত পীত্বা ফলরসং তত্ৰ জীবস্তি মানবt: ॥৬৭ | শৃঙ্গসাহৱস্ত শৃঙ্গণি জীণি তানি মহান্তি বৈ । ] একং মণিযুতং তত্র একন্তু কনকান্বিতম্। সৰ্ব্বরত্নময়ঞ্চৈকং ভূবনৈরুপশোভিতম । ৬৮ উত্তরে চাঞ্চ শৃঙ্গস্ত সমুদ্রাস্তে চ দক্ষিণে । কুয়বস্তজ ভৰৰ্ষং পুণ্যং সিদ্ধনিষেবিতম্ ॥ ৬৯ অঞ্জ বৃক্ষ মধুফল দিব্যামৃতময়াপগাঃ। বস্ত্রাণি তে প্রস্থয়তে ফলৈশ্চাভরণানি চ ॥ ৭• সৰ্ব্বকামপ্রদাতারঃ কেচিদতৃক্ষ মনোরমাঃ । আপয়ে ক্ষীরিণে নাম বুক্ষণস্তত্ৰ মনোরমাঃ । যে কয়ন্তি সদা ক্ষীয়ং ষট্ চ পঞ্চামৃতোপমম ॥ নদী আছে। অধিবাসী নরোত্তমগণ মহাবল, মহোৎসাহ, সদাচার, আভিজাত্যসম্পন্ন, স্বত্র এবং নিত্য প্রমুদিতমনা ; তাহার একাদশসহস্র ও পঞ্চদশশত বর্ষ সুখে জীবন ঘাপন করে। সেখানে একটী বহুপত্রাবৃত সুমহান লকুচবৃক্ষ আছে । তত্ৰত্য মানবগণ সেই লকুচ ফলের রস পান করিয়াই জীবিত থাকে। শৃঙ্গবান পৰ্ব্বতের তিনটী ऋमशन श्रृत्र श्राट्छ । फेशब्र ७को भ-ि যুক্ত, একটী কনকান্বিত এবং অপরটা সৰ্ব্বয়ত্বময় ভবনচয়ে সুশোভিত । ইহার উভয়াবধি দক্ষিণভাগান্তে উত্তর কুরুভূমি ; ইহ সমূদ্রাভ পর্য্যস্ত বিস্তীর্ণ এবং পুণ্য সিদ্ধজনে নিবেষিত । তত্ৰত্য বৃক্ষচয় মধুময় ফলশালী এবং সরিৎসমূহ দিব্যামৃত সমখিত। উক্ত বৃক্ষরাজি কলমধ্যে বস্ত্র ও জাভরণসমূহ প্রসব করিয়া থাকে । কোন কোন মনোরম বৃক্ষ সৰ্ব্বকাম প্রদান করে। জায় ক্ষীরী নামে কতগুলি বৃক্ষ আছে, আগস্থ হইতে সত্বত পঞ্চামৃতোপম ক্ষীর দেবলোকচু্যত্যস্তত্র জায়স্তে মানবা; শুভাঃ। শুক্লাভিজনসম্পন্না: সৰ্ব্বে তে স্থিরযৌবনা ॥৭৩ মিথুনানি প্রজায়ন্তে স্থিয়শ্চাপসরসোপমাঃ । তেষাং তে ক্ষীরিণীং ক্ষীরং পিবন্তি হামুতোপমম্ একহাজ্জায়তে যুগং সমঞ্চৈব বিবৰ্দ্ধতে । সমং রূপঞ্চ লীলঞ্চ সমঞ্চৈব মিয়স্তি বৈ ॥ ৭৫ একৈকমন্থরক্তাশ্চ চক্রবাকমিব এবম । অনাময় হশোক্যশ্চ নিত্যং মুদিতমানসা ॥৭৬ দশ বর্ষসহস্রাণি দশ বর্ষ শতানি চ | জীবস্তি চ মহাসৰা ন চান্ত স্ত্রী প্ৰবৰ্ত্ততে ॥৭৭ স্বত উবাচ । এবমেব নিসর্গে বৈ বর্ষাণাং ভারতে যুগে । দৃষ্টঃ পত্নমধৰ্ম্মজ্ঞাঃ কিং ভুয়: কথয়ামি বঃ ॥ ৭৮ ক্ষরিত হয় । ৬২—৭১ । তত্ৰত্য সমগ্র ভূমি মণিময়ী , উহার স্থানে স্থানে কাঞ্চনবালুকা বিরাজিত এবং উহা সৰ্ব্বত্র সুথসংস্পর্শবর্তী । উহা শব্দরহিত এবং শুভ পবন সঞ্চারযুত । সেখানে দেবলোকচু্যত ব্যক্তিগণই মানবাকারে জন্ম লাভ করে । তাহারণ সকলেই সদ্বংশোচিত অভিজাত্যশালী সদাচারী ও স্থির যৌবন । রমণীগণ অপরদিগের সমতুল্য । উছাদগের এক সময়েই যমজ পুত্র-কস্ত জন্মে এবং এক সঙ্গেই বন্ধিত হুইয়া থাকে। উত্থাদিগের রূপ, শীলাদি একরূপ এবং একদাই মৃত্যু ঘটে । সকলেই সেই ক্ষীরী বৃক্ষের অমৃতসম ক্ষীর পান করে। সেই মহাসত্বশালী জনগণ চক্রবাকের স্থায় পরম্পর অজয়ক্ত, থাকিয়া অনাময়, শোকহীন ও নিয়ভ সানন্দমানসে দশসহস্র ও দশশত বৎসর যাবৎ জীবিত থাকে। কদাচ পল্পনারীতে আসক্তি করে না । স্বত্ত বলিলেন,-হে পরম ধৰ্ম্মজ্ঞ মুনিগণ ! এই ভারতীয় যুগে বর্ষসমুহের অবস্থা এইরূপই দুষ্ট হয়। অতঃপর আপন
