সপ্ততাধিকশততমোছধ্যায়ঃ { দৈত্যানীমুরগাণঞ্চ পতঙ্গানঞ্চ পার্থিব ॥১২ তেষাং মহার্ণবে। যাত্র ভদ্রসে ত্যভিসংজ্ঞি তম । মহাপাতককৰ্ম্মাণে। মজ্জস্তে যত্র মানবt: ॥১৩ পদ্ম স্বাস্তরতে যত্তদেকার্ণবগত মই ৷ প্রোক্তাথ দিক্ষ সর্বস্ব চত্বরঃ সলিলtকরাঃ ॥ এবং নারায়ণস্তার্থে মহী পুষ্ক রসম্ভব। প্রতুির্ভাবোহপায়ং তস্মান্নাম পুঙ্করসংজ্ঞিত: ॥১৫ এতস্মাৎ কারণাৎ তজজ্ঞৈঃ পুরাণৈঃপরমষিভিঃ যাঙ্কিকৈৰ্বেদ দৃষ্টাস্তৈৰ্যজ্ঞে পদ্মবিধিঃ স্মৃত: ॥১৬ এবং ভগবতী তেন বিশ্বেষাং ধারণাবিধি । পৰ্ব্বতানাং নদীনাঞ্চ হ্রদানাঞ্চৈব নিৰ্ম্মিতঃ ॥১৭ বিভুস্তথৈবা প্রতিম প্রভা 1; প্রভাকরাভো বরুণাসিতহ্যতিঃ । শনৈঃ স্বয়ম্ভুঃ শয়নং স্বজৎ তদা জগন্ময়ং পদ্মবিধিং মহীর্ণবে ॥ ১৮ ইতি শ্রীমৎস্যে মহাপুরাণে পদ্মোস্তব প্রাতুর্ভাবে একেনিসপ্তত্যধিকশততমোহধ্যায়ঃ । ১৬৮ ভাগস্থ পত্র সমুদয় বিভাগমুসারে দৈত্য, উরুগ ও পতঙ্গাদির বাসস্থান । উক্ত দৈভ্যাপির বাসস্থানের সন্নিহিত সাগর রস নামে অভিহিত হয় । মহাপাতকীরা তাহাতে মজ্জন করিয়া থাকে । সেই পদ্মীকার মহীমণ্ডলের চতুৰ্দ্দিকে চরিট সাগর বর্তমান । নারায়ণের চিন্তামাত্র এই প্রকার পুস্করণকার মহা প্রাহভূত হয় ; এ নিমিত্ত এই প্রাহর্তাবকে পুষ্কর নামে অভিহিত করা হইয়। থাকে। এই জন্তই বেদতত্ত্বজ্ঞ যজ্ঞিক পুরাণ পঞ্চমর্ষিগণ যজ্ঞকার্ষ্যে পদ্ম অঙ্কিত করিয়া থাকেন। সেই ভগবান এই ভাবে পৰ্ব্বত, নদী ও হ্রদদিসমন্বিত জগতের ধারণাবিধি ব্যবস্থা করিলেন । সেই অপ্রতিমপ্রভাব প্রভাকরাভ তেজস্বী তমালসম অসিতহাতি বিভু স্বয়ম্ভু পদ্ম বিধানাস্তে সেই মহার্ণবমধ্যে পুনঃ শয়ন করেন।১২—১৮ । উনসপ্তত্যধিক শততম অধ্যায় সমাপ্ত ॥১৬৯ Sa'é সপ্তত্যধিকশততমোহধ্যtয়ঃ । মৎস্য উবাচ। বিঘ্ন স্তপসি সন্থতো মধুর্নাম মন্থণস্বয়ঃ । তেনৈৱ চ সহোস্তুতে রজস কৈটভস্ততঃ ॥ ১ তেী রজস্তমসে বিস্ত্রসন্থতে তামসে। গণে । একীর্ণবে জগৎ সৰ্ব্বং ক্ষোভয়স্তেী মহাবলোঁ ॥২ দিব্য রক্তাস্বরধরেী শ্বেতদীপ্তাগ্রদংfষ্ট্রণেী । কিরীট-কুগুলোদগ্রেী কেয়ূর-বলয়োজ্জ্বলোঁ ॥৩ মহাবিক্রমতাম্রাক্ষেী পীনোরস্কে মহাভুজে । মহাগিয়েঃ সংহননেী জঙ্গমাবিব পৰ্ব্বতে ॥ ৪ নবমেঘপ্রতীকাশীবাদিত্যসদৃশাননে । বিহু্যদাভে গদাগ্রাভ্যং করাভ্যামতিভীষণে ॥ তেী পাদয়েস্থ বিদ্যাসাকৃৎক্ষিপস্তাবিবার্ণবৰ্ম্ম । কম্পয়ন্তাবিব হরিং শয়নং মধুস্থদনৰ্ম্ম ॥ ৬ তেী তত্র বিচরস্তেী স্ম পুষ্করে বিশ্বতোমূখদ । যোগিনাং শ্রেষ্ঠমাসাদ্য দীপ্তং দদৃশতুস্তল ॥ ৭ নারায়ণসমাজ্ঞাতং হজস্তমথিলাঃ প্রজীঃ । সপ্তত্যধিক শততম অধ্যায় । মৎস্ত কহিলেন,—সেই স্বয়স্তু যোগলিঙ্কাবলম্বন করিলে তদীয় "তপোবিঘ্নস্বরূপ রজস্তমোময় মধু ও কৈটভনামক অস্বয়ম্বন্ধ একদা সমুৎপন্ন হয়। তাহারা দিব্য রক্তঃস্বরধারী, শ্বেতদ্বীপ্ত উন্নত দংষ্ট্রাসম্পন্ন, কিরীট-কুণ্ডল-কেয়ূর-বলয়াদি সানালঙ্কারে সমুজ্জ্বল, তাম্রনেত্র, পীনবক্ষ, মহাভুজ, মহু!গিরিসম-কায়, নবমেঘ-সঙ্কাশ এবং আদিত্যসম সমুজ্জ্বলtলন । জঙ্গম পৰ্ব্বতদ্বয়-সম সেই মহাবল দৈত্যদ্বয়, বিহ্যদভি গদ্যহস্তে অতিভীষণাকরে সেই একীর্ণবে সমগ্র জগতের ক্ষোভ উৎপাদনপূর্বক পাদবিস্তাসে যেন অসুধিকে উৎক্ষিপ্ত এবং শয়ান মধুস্তদন হরিকে কম্পিত করিয়া বিচরণ করিতে করিতে সেই পুঙ্করমধ্যবৰ্ত্তী বিশ্বত্তোমূখ, যোগিশ্রেষ্ঠ, দীপ্তদেহ ব্ৰহ্মাকে অবলোকন কল্পিল । তাহারা দেখিল,—ব্ৰহ্মা, তখন ब्रॉब्रांश्वट्-ब्र ट्धां८गञांधूनां८ग्न भब्रáनकझ दांड्र
