૨૭૨ যশোহর-খুলনার ইতিহাস ১• ফুট। উচ্চতা প্রায় ৭• ফুট। পূৰ্ব্বদিকে একটি মাত্র প্রবেশ পথ, উহ ৯-৬” বিস্তৃত। দেউলট পাতল৷ ইটের গাথুনি, আগাগোড়া স্বন্দর কারুকার্য মণ্ডিত, শুধু নিয়ের ১৮ ফুট মধ্যে বাহিরের ইট ভাঙ্গিয় যাওয়ায় শিল্পকলা বিলুপ্ত হইয়াছে। গবর্ণমেণ্ট হইতে ইহার সংস্কারের আয়োজন চলিতেছে। জামিবার পূর্বভাগে মাতলা নদী দিয়া শক্ৰ আসিলে, তাহাদিগকে প্রসিদ্ধ মাতল বা হায়দর দুর্গে প্রতিরোধ করিত। এখান হইতে ধূমঘাট বা যশোহর যাইতে পূৰ্ব্বোও ফিরিঙ্গি ফাড়ি দিয়া সোজা পথ ছিল বলিয়। এ দুর্গ এত উত্তরদিকে সংস্থাপন করা হয় । মাতলার পূৰ্ব্বে রায় মঙ্গলের মোহানাই প্রধান এবং উহা একটি ভীষণ সঙ্কটময় স্থান । রায়মঙ্গলের পথে শক্ৰ আসিলে রায়মঙ্গল ও কলাগাছিয়ার সঙ্গম স্থলে বর্তমান ১৪৬নং লাটে একটি দুর্গ ছিল উহার নাম ( ১৩) স্বাক্স মঙ্গল দুগ। • কথিত আছে, ইহার আশ্রয়ে প্রতাপাদিত্যের . টঙ্কশাল । টাকশাল) এবং মহাপরাধাদিগকে নিৰ্ব্বাসন দিবার জন্ত কারাগার ছিল। এখানে ইষ্টকস্ত,পাদি আবিষ্কৃত হইয়াছিল। । রায়মঙ্গলের পূর্ববর্তী
- স্বনীরবন অঞ্চলে ব্যাঘ্র-ভীতি নিবারক “দক্ষিণ রায়” নামক এক গ্রাম্য দেবতার পূজা হুইয়া থাকে । আমরা প্রথম খণ্ডে ইহার বিশেষ বিবরণ দিয়াছি (৩৮৯ পৃ: )। সম্ভবতঃ এই “রায়” হইতে “রার মঙ্গল” নাম হষ্টয়া থাকিবে। কৃষ্ণরাম দ্বাস নামক একজন প্রাচীন কায়স্থ কৰি এই দক্ষিণ রায়ের পাঁচালী রচনা করেন, তাহার নাম “রায়মঙ্গল” । প্রাচীন কালে এইরূপ অনেক মঙ্গল” লেখা হইত ; নদীর নামে পাঁচালীর নাম হইয়াছিল DDD BD DD BSBAeeS BBB BBBB BBD D DDBBB BBB SDD DD } ( : نs atfigs;" v
৯ এসিয়াটিক সোসাইটির কার্যা বিবরণী (১৮৯৮ ) হইতে জানিতে পারি, "In ot. No. 146 there are brick ruins with terracotta ornaments.” (wo go ovara, DDDDD D DDDDBBD BDBB BD DDDDD BDDB BS BBBBS SBBBB BDBS BBS BBBB DDB BBBB SBB BDDBS BBBS BBBBS DDDBB DD D DBBBDD DBB BBB BS BB BBB BB BB BBB BBS BB BB DD BDD BB BBB BBB BB BBBBB BB DD S 000 DB BBD DDBB BBB BBB DS BB BBBB BBBB BB BBB BB BBDD DDDS DDDDBB BB Bee
