८मौ-वांश्मैिौद्र शारुन्हा $به ه বিংশ পরিচ্ছেদ-লেী-বাহিনীর ব্যবস্থ৷ নদীবহুল ভাটিরাজ্যে রাজত্ব করিতে গেলে পর্যাপ্ত নৌ-সংস্থান ন হইলে চলে না। সে অঞ্চলে যেখানে সেখানে গিয়া শক্রকে অতর্কিত ভাবে আক্রমণ করিবার এমন উপায় আর নাই। মোগলদিগের এ বিষয়ে ভাল ব্যবস্থা ছিল না, তাহা প্রতাপাদিত্য জানিতেন। পূৰ্ব্বকালে সামুদ্রিক জাহাজ প্রধানতঃ বঙ্গদেশেষ্ট প্রস্তুত হইত। আকবরের সময় একটি বাদশাহী নৌ-বিভাগ ছিল ; বহুদেশ হইতে উৎকৃষ্ট নৌকা সংগৃহীত হষ্টত বটে, কিন্তু বঙ্গদেশ, কাশ্মীর ও সিন্ধুদেশের মত অন্ত কোথায়ও ভাল সমুদ্র-গামী জাহাজ প্রস্তুত হইত না। বাদশাহ নানা দেশ হইতে কারিগর আনাইয়া লাগের ও এলাহাবাদে বহুসংখ্যক তরণী প্রস্তুত করাইয়াছিলেন। ৬ কিন্তু বঙ্গ প্রভৃতি দূরবর্তী স্থানে উহারা অতি কমই আসিত । সম্রাট আওরঙ্গজেবের সময় যখন পূর্ববঙ্গে মগ ফিরিঙ্গি প্রভৃতি জলদসু্যদিগের সহিত যুদ্ধ করিতে হইয়াছিল, তখন নবাব সায়েন্ত খাঁ ঢাকা প্রদেশে অসংখ্য নৌকা ও জাহাজ নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। ভারতবর্ষে অতি প্রাচীন কাল হইতে নৌ-বিদ্যার উন্নতি হইয়াছিল। মহাভারতে মনোরথগামিনী, সৰ্ব্ববাতসহ ও যন্ত্রযুক্ত তরণীর উল্লেখ আছে। + নীে-সাধনোন্তত বঙ্গবাসীকে পরাজিত করিয়া দিগ্বিজয়ী রঘু বঙ্গদেশে জয় পতাকা উডডীন করিয়াছিলেন। ; বঙ্গবীর বিজয়সিংহ সিংহলে রাজ্য স্থাপন করেন। বঙ্গীয় বণিকেরা বাণিজ্যাৰ্থ যব, সুমাত্র প্রভৃতি দ্বীপে গিয়া ধৰ্ম্মপ্রচার ও উপনিবেশ স্থাপন করেন। অজাস্ত প্রভৃতি গিরিগুহায় এবং যব দ্বীপাদির ভাস্কৰ্য্য-শিল্পে প্রাচীন ভারতের নৌ-বিস্কার পরিচয় পাওয়া যায়। হিন্দু বৌদ্ধ যুগে মুসলমান আক্রমণের পূর্ব পর্য্যন্ত কি ভাবে হিন্দু বণিকেরা নানা চিত্রবিচিত্র ডিঙ্গা সাজাটর Blochmann, Ain-i-Akba”. P. 279. “ততঃ প্রবাসিতে বিদ্বান কিছুরেণ নরস্তদ।। *ांर्षीनां१ पर्नब्रांभाग अtनांशाङ्गठ श्रांभिनौञ ॥ नक्वगाँऊनहां९ नांश३ यजबृङ२ °ाठiकिनौन् । लिएरु छात्रीङ्गशैछौद्ध नरेन्जबिटारनिछि: क्लफोम ” २झाछाञ्चल, मक्तिशीर्ष, ssx । 8-० রঘুবংশম্, নর্থ ও৯ গ্লোস্ত।
