পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যশোহর-খুলনার ইতিহাস والا 8 জমিদারী কোর্ট-অব-ওয়ার্ডসের হস্তে যায় এবং রাজপরিবারের বার্ষিক খরচের জষ্ঠ ৬,••• টাকা রাখিয়া অবশিষ্ট লভ্য হইতে দেন শোধ ও জমিদারীর উন্নতিসাধনের স্বৰ্যৰস্থ হয় (১৮১৮) । কয়েক বৎসর পরে ১৮২৩ খৃষ্টাৰে আমরা দেখিতে পাই গবর্ণর জেনারেল বাহাদুরের আদেশে ১৮১৯ অন্ধের নববিধানানুসারে বে-আইনী নিলাম প্রমাণিত হওয়ায় সাহস পরগণার কতকাংশ রাজাকে প্রতাপিত হয়। তদবধি পরগণা ইমাদপুর এবং সৈদপুর ও সাহসের কতকাংশ টাচড় রাজেব প্রধান সম্পত্তি রহিয়াছে। ১৮৩৪ অব্দে রাজা বরদাকণ্ঠ বয়ঃ প্রাপ্ত হইয়। জমিদারী নিজ হস্তে গ্রহণ করেন এবং ৪৬ বৎসর কাল নিরুদ্বেগে সুশাসন করিয়া ১৮৮০ অব্দে পরলোক গমন করেন। রাজা বরদাকণ্ঠ সিপাহী-বিদ্রোহের সময় হস্তী ও নানাবিধ যানবাহনের সাহায্য দ্বারা রাজভক্তির পরিচয় দিয়া এবং বিভিন্ন সময়ে স্কুল, হাসপাতাল প্রভৃতি সরকারী সদনুষ্ঠানের সাহায্যকরে জমি ও অর্থ দান করিয়া গবর্ণমেণ্টের নিকট হইতে উচ্চ প্রশংসার সঙ্গে ঢাল তরবারি খেলাত এবং “রাজ বাহাদুর” উপাধি লাভ করেন ( wఆt ) i * রাজা বাহাদুরের মৃত্যুর পর তৎপুত্র রাজা জ্ঞানদাকণ্ঠ উত্তরাধিকারী হন। তিনি নিজে নিঃসস্তান। কিন্তু তাহার কনিষ্ঠ ভ্রাত কুমার মানদাকণ্ঠের চারি পুত্র ছিল –কুমার সতীশকণ্ঠ, যতীশকণ্ঠ, ক্ষিতীশকণ্ঠ এবং নৃপতীশকণ্ঠ। রাজা জ্ঞানদাকণ্ঠ তাহার জীবদ্দশায় তৃতীয় ভ্রাতু-পুত্র কুমার ক্ষিতীশকণ্ঠকে দত্তক পুত্র লন। রাজার মৃত্যুর পর ক্ষিতীশকণ্ঠই জমিদারীর অৰ্দ্ধাংশের মালিক হন এবং অপরাদ্ধ তাহার অন্ত তিন ভ্রাতার মধ্যে বিভক্ত হয়। এক্ষণে মাত্র জ্যেষ্ঠ রাজকুমার সতীশকণ্ঠ জীবিত আছেন । ইনি কৃতবিহু, সদাশয় এবং সকল সদনুষ্ঠানে উৎসাহশীল। তবে তিনিও বৎসরের অধিকাংশ সময় স্থানান্তরে বাস করেন বলিয়৷ চাচড়ার রাজবাটী শ্ৰীভ্রষ্ট হইবার উপক্রম হইয়াছে। দশমহাবিদ্য—ছৰ্গানন্দ ব্রহ্মচারীই চাচড়ার দশমহাবিদ্যাবাটীর মন্দির ও বিগ্রহ সমূহের প্রতিষ্ঠাতা, সে কথা পূৰ্ব্বে বলিয়াছি। চাচড় গ্রামেই DBBBD DDD DBttA BB BBB kBB BBBS BBD DD কবিত भूतप्क बाँसक्शणब्र क्कूि किङ्ग श्रृब्राउन क्रियश्लै बिक्र गर्रयनथिा झाछ| रुब्लकाका%छ छक्क a११न शै$ि लिशृिदक ३३ष्ट्रांछिण ।