६२३ যশোহর-খুলনার ইতিহাস না। জল্লুর জমিদার সংগ্রাম ক্ষত্রিয় ছিলেন। ভারতবর্ষের সর্বত্র ব্রাহ্মণের কেবল নিয়েই ক্ষত্রিয়ের আসন। এজষ্ঠ প্রবাদ আছে, সংগ্রাম মথুরাপুরে আসিয়া স্থানীয় লোককে জিজ্ঞাসা করেন, “এদেশে ব্রাহ্মণের নিয়েই কোন জাতি ?” তদুত্তরে তাহাকে বলা হয় “বৈষ্ঠই ব্রাহ্মণের পরবর্তী শ্রেষ্ঠ জাতি।” তখন তিনি বলেন “হাম বৈদ্য” অর্থাৎ তবে আমি বৈদ্য। তখন হইতে তিনি অর্থবলে অথবা ( তাহাতে অকৃতকাৰ্য্য হইলে, ) সৈন্তবলে জোর করিয়া বৈদ্য-সমাজের সহিত ঔদ্বাহিক সম্বন্ধ স্থাপন করিতে থাকেন এবং তাহার সহিত সম্বন্ধস্থত্রে "হাম বৈদ্য' নামক এক পৃথক্ থাকের স্বষ্টি হয়। এখন সে থাকে কেহ জীবিত আছেন কিন, জানিনা। তবে সংগ্রামের সময়ে তাহার উৎপাতে যে বৈষ্কসমাজের অনেকে ব্যতিব্যস্ত হইয়াছিলেন, তাহ সত্য । * wরামকান্ত কবিকণ্ঠহার কৃত “সদ্বৈন্তকুল পঞ্জিকা" এবং ভরত মল্লিক কৃত “চন্দ্র প্রভা” নামক কুলগ্রন্থে সংগ্রামের বিবাহ-সম্বন্ধগুলির পরিচয় লেখা আছে। - কবিকণ্ঠহার “পঞ্চসপ্ততিথৌশাকে ক্রিয়তে কুল পঞ্জিকা" অর্থাৎ ১৫৭৫ শাকে বা ১৬৫৩ খৃষ্টাব্দে স্বীয় কুল পঞ্জিক প্রণয়ন করেন। সে গ্রন্থে সংগ্রাম ও র্তাহার পুত্রকন্যা দিগের বিবাহ কথা উল্লিখিত আছে। তাহা হইলে বলিতে পারি, তিনি ংগ্রামের পুত্রের সমসময়ে পুস্তক লিখেন। সুতরাং ১৬৫৩ খৃষ্টাব্দের বহু পূৰ্ব্বে অর্থাৎ শাহজাহানের রাজত্ব কালে যে সংগ্রাম ভুষণ৷ জায়গীর পাইয়াছিলেন, তাহাতে সন্দেহ নাই। সংগ্রাম সিংহ + মিজকে সালঙ্কায়ণ গোত্র-সন্তুত বলিয়া পরিচয় দিতেন। এ দেশীয় বৈদ্ধ-কায়স্থসমাজে এ গোত্র নাই। ভূষণার
- সংগ্রাম গাছের ছয়টি কন্ঠ ছিল । তিনি উহাদিগের বিবাহু ধন্বন্তরি, শক্তি প্রভৃতি গোত্রীয় প্রধান প্রধান কুলীন বংশের সহিত দেন। তিনি কিরূপে বলপ্রকাশ করিয়া কস্তা विनांश् निष्ठन, कविक$शप्त्वद्र कबिऊ श्रें८७ डtश खाना बांध्र :
"র্বৈবাশনি সম্পাতত্রিঘুনাথে যুব স্বতঃ। সংগ্রাম সীহতনয়া-পাণিগ্রহণ-পীড়িতঃ " e• পৃঃ - BBBBBB BB BBB DDD BBBS SBBBB BBBBBBBBBBtttS0t + ग१३ीब बांौरुइ 3ांभदांनौ *ङ्-िभाक्ष्ववश्लौञ्च गनॉलिब cगरमब्र कछ विवांश् कtब्रन । मन्नानिव अनtत्र रूचिक४शtब्र आप्इ : "कछाप्मकर बूबाइ छ। সালঙ্কায়ণ সভূত সংগ্রাম সাহ ভূপতি " - পৃ: - t
