বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৭৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খশৈহঃখুলনার ইতিহাস ه: دُوه কৌশলে তাহার একটিমাত্র শিশু পুত্র পলায়ন করিয়া প্রাণ বাচাইতে সক্ষম হইয়াছিল। ঐ, শিশুপুত্রের নাম অজিতনারায়ণ। তাছার পক্ষে হাজিরালি বাটীতে আসাই সম্ভৰ। কিন্তু লাউগনির উপর অত্যাচার কালে সেখানেও কেহ বাস করিতে পারে নাই ; তখন নীলাম্বর জীবিত ছিলেন কিন, জানি না ; ঐ সময়ে তিনি বা তাছার পুত্ৰগণ হরিচালীতে গিয়া বাস করেন। নীলাম্ববের প্রপৌত্র রামগোপাল হইতে রাজুলিব ধারা বাছির হইয়াছে। অজিতনারায়ণ পরাশ্রয়ে পালিত হইয়াছিলেন ; এতদ্ভিন্ন তাহার জীবনের আর কোন ঘটনা জানিবার উপায় নাই। তৎপুত্র কমলনারায়ণ প্রতিভাসালী ব্যক্তি ; তিনি মোগলবিজয়ের পরে মোগলরাজধানীতে গিয়া কার্য্য গ্রহণ করেন। তিনিই সম্ভবতঃ রাজা মানসিংহের রণবাহিনীর সঙ্গে যশোহরে আসিয়া বীরত্ব ও কাৰ্য্যদক্ষতার পরিচয় দেন। পাঠানের অত্যাচার কাহিনী শুনিলেই মানসিংহ উজিক্ত হইতেন এবং বিপন্ন প্রাচীন রাজবংশীয়দিগকে সামন্তরাজের মত আশ্রয় দিতেন। কমলনারায়ণের নিকট তাছার পিতামহের দুৰ্গতি এবং নিজের নিরাশ্রয় জীবনের কথা শুনিয়া তিনি মুগ্ধ হন এবং সম্ভবতঃ কমলের প্রার্থনানুসারে তাহাকে স্থলদহ ও মূলঘর নামক কপোতাক্ষী কূলবৰ্ত্তী দুইটি পরগণার জমিদারী ও রাজোপাধি দেন। তখন রাজা কমলনারায়ণ বোধখানায় আসিয়া বসতি নির্দেশ করিলেন। এখনও সেখানে তাহার পরিখাবেষ্টিত দুর্গ ও বাড়ীর ভগ্নাবশেষ আছে। এই বোধখানা একটি অতি পুরাতন ঐতিহাসিক পল্লী। উছার বিশেষ বিবরণ তৃতীয় খণ্ডে দিব । ঐ স্থানে দ্বাদশ গোপালের অন্ততম vকানাইঠাকুরের শ্ৰীপাট আছে, তজ্জন্ত উৎ বিশেষ বিখ্যাত । রাজা কমলনারায়ণ এইস্থানে বস্থ, মিত্র প্রভৃতি বহু কুলীনবংশ স্থাপন করেন এবং সৰ্ব্বশ্রেণীর কুলীনের সহিত সম্পর্ক ও পৃষ্ঠপোষকতা স্বত্রে সমাজে সন্মানিত হইয় নিজ পুৰ্ব্বপুরুষ ধষ্ঠ পীতাম্বরের মত স্বনামধন্ত হন। সেই জন্তষ্ট বোধখানার চৌধুরী-বংশ এত দেশ বিখ্যাত হইয়াছে। ধন্ত পীতাম্বর হইতে প্রধান খাৱ দেখাইতেছি – -

  • इब्रिटश्व-कृक्षांनन-cश्रोबिनाएकद-कूर्शींवब-दिचंडब-उवांनक-चैषब | তৎপুত্র-৮ গীতাৰৰ খ৷