፵፬ যশোহর-খুলনার ইতিহাস दूफन नन्नभंनी नैौणांभ श्रक्कि कब्रिछ, उनखर्जङ नांङशब्रिब्र बी गांठचौबीब्र श्रॉनिब्र বাস করেন ও রায়চৌধুরী উপাধিধারী হন। তিনি পরে তাল, খাজরা প্রভৃতি কয়েকট ক্ষুদ্র সম্পত্তি অর্জন করেন। বিষ্ণুরামের দুই খুত্র রাধানাথ ও প্রাণনাথ; তন্মধ্যে প্রাণনাথ কৃতী পুরুষ । তিনি চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের যুগে নীলামাঙ্গি দ্বার মলই, ভেরচি, জীপদগছ, মওলঘাট, বালাও, উখড়া ও জয়পুর ( অৰ্দ্ধাংশ ) খরিদ্ধ করেন। ইহার মধ্যে মলই প্রভৃতি পরগণ লইয়া চাচড়ার রাজাদের সঙ্গে প্রাণনাথ রায়ের দীর্ঘকাল ধরিয়া মোকদ্দমা চলিয়াছিল; অবশেষে ১৮৪৮ অন্ধে, উহাতে প্রাণনাথই জয় লাভ করেন। প্রতাপাদিত্যের পতনের পর বাজিতপুর পরগণা নলতার ভচৌধুরীদিগের হস্তগত হয়, তাহাদের অবস্থ মন হইলে ঐ পরগণার দ" বার আন অংশ প্রাণনাথ খরিদ করেন। প্রাণনাথের সময়েই প্রাণসায়র মামক কুঞ্জিম খাল খনিত করিয়া সাতক্ষীরা সছরের সহিত বেতন নদীর সংযোগ করা হয় । রাধানাথের মৃত্যুর পর তাহার পঞ্চপুত্র “পঞ্চনাথ কমিটি” নামে একটি সমিতি গঠন করিয়া পৈতৃক সম্পত্তির পর্য্যবেক্ষণ করিতেন । এই পঞ্চলীথের মধ্যম দেবনাথ রায় স্বধৰ্ম্মনিষ্ঠ, দেবজিভক্ত, দেব-চরিত্র লোক ছিলেন। • তিনি খুল্লতাত প্রাণনাথের একান্ত প্রিয় পাত্র এবং দক্ষিণহস্ত স্বরূপ ছিলেম। প্রাণনাথের সময়ে তাহারই তত্ত্বাবধানে সাতক্ষীরার বাটিতে vজয়পূর্ণ, vক্ষামনামী ও vগোবিন্দদেব এবং কালভৈরব প্রভৃতি বিগ্রহের জন্ড সুনার সুন্দর দেব মন্দির ও রাসমঞ্চ নিৰ্ম্মিত হয়। অন্নপূর্ণার মৰিয়ে দেশপ্রসিদ্ধ। দেবনাথই সাতক্ষীরা সহরের সৌষ্ঠব বৃদ্ধির জষ্ঠ ছায়াবৃক্ষ সমন্বিত রাস্ত প্রস্তুত করেন, দীর্বিক খনন করাইয় তাহার কুলে দোলমঞ্চ, টাউনস্থল ও অতিথিশালা প্রতিষ্ঠা করেন। ঐ সকল গৃহে এক্ষণে “প্রাণশাখ হাই স্কুল” চলিতেছে। দেবনাথের মৃত্যুৰ পর পঞ্চনাথ কোম্পানীর বিষয়াংশ যখন ব্যরন্থলোবে বিক্রীত হইতে থাকে, তখন উহার কতকাংশ মহারাজ দুর্গাচরণ লাহ, রাজা দিগৰৰ মিত্র ও দিঘাপতিয়ার রাজার হস্তগত হয়, কতকাংশ প্রাণনাথের পৌত্র
- पांtबांधब छड़ेोकांरी कूड "tबबनाँष कबिछन्” नांरभ वक प्रकैर्ष नश्कूठ बशंकांचा चांदइ; cन करवा उभूचॉक्कड ७ कांक्छगनारे चाप्s, cरून यकूल कृब्रिङ्ग-छिख वा भेखिङ्कॉनिक कष মাই।
