তুলা ও যন্ত্র ዓፅ¶ मिथिङ द गिरि बिगाडी श्डा शंतों यांजाब आोझै श्हेब्र ध्ब्रकेब्र ग्रूण কুঠারাঘাত করিল। “চরকা আমার নাতিপুতি, চরকা আমার প্রাণ, চরকার দৌলতে মোর গোলাভরা ধান” এ বুলি আর থাকিল না। কলের চরকার বিলাতী স্থত সন্তায় পাইয়া লোকে চরকাদ্বারা ইন্ধনের কার্ষ্য সারিল এবং সস্তায় পকাইয়া, নিজের ঘরে নিজে আগুন দিয়া একেবারে পরমুখাপেক্ষী হইয়া পড়িল । তবুও বস্ত্র-শিল্প একেবারে উড়িয়া গেল না। অগ্ৰে বিলাতী বণিক ব্যবসায় করিবার ছলে এদেশের লোকের পছন্দের সন্ধান ও মাত্রা বুঝিয়া লইয়াছিল, শেষে বিলাতেই বাঙ্গালীর জন্ত নূতন পছন্দ নূতন ফ্যাদা আবিষ্কৃত হইতে লাগিল, বস্ত্রের রঙ্গে ও পাড়ের বাছারে লোকের চক্ষু ধাধিয়া দিল। ঘরসন্ধানী প্রতীচ বণিক এইবার স্বন্ধে চাপি৷ বসিল। শাড়ীতে দুইটি পাড়ের স্থলে “পাছ পাণ্ড” বাড়িল, রঙ্গিন সুতায় চন্দ্ৰহারের স্থান অধিকার করিয়া গৃহস্থ-ললনার রুচি বিগঙ্কাইয়া দিল । শুধু তিন পাড় নহে, ধা পা'ড় পৰ্যন্ত হইল, আর কাদালের ঘরে গুলবাহার ও হাতিপা'ড় আসিয়া গৃহধৰ্ম্মের তোলপাড় করিয়া তুলিল। কিন্তু রুচিৰিকার হইলেও শিল্পী একেবারে মরিল না, আজিও হাটে বাজারে তাহার পরিচয় পাওয়া যায়। यप्लाझ्ब्र गङ्ञ श्हेरऊ »v माहेण शक्tि१ ८कनंदभूद्रब्र निक मक्षाकूण নামক একটি ক্ষুদ্র স্থানে প্রতি শুক্রবারে প্রধানতঃ একটি কাপড়ের ছাট বসে ; উছাতে প্রতি হাটে একদিনে প্রায় ৫০ হাজার টাকার দেশী তীতের কাপড় বিক্রয় হয়। নরনিয়, পাতল, রন্তমপুর, বরাতিঙ্গ, দূরপুর, ভাইস, সাতবাড়িয়া, জনপুর, হর্মাডাঙ্গ, ৰাঙ্গালীপুর, কোমপুর, বেগমপুর, (খৃষ্টান জোলাগণ), কড়িয়াখালি বাপা, মস্বিননগর, চিংড়া, ধানদিয়া প্রভৃতি বহুস্থানের জোল ও তাতিগণ এই মধ্যকুলে জালির কাপড় ৰিক্ৰয় করে। এসব কাপড় অধিকাংশই পাইকারি বিজয় হয়, भूक्ष्ा किन र न बरिणख् व्रण। यबड बन्न बरु गरेशि
পাতা:যশোহর-খুল্নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮৬৭
অবয়ব