नैरशग्न छांब ७ नैौण-विटङ्गांश् లీ ७ गभब्रमछ ब्रांझेङनिभंरक कांप्यरु ऊांशिक कब्रियांब छछ करब्रकबन कब्रिव्र ठांशिवझैत्र दाँ ज्रोहेल्लीव्र क्षकिङ । বনগ্রাম মহকুমা তখন নদীয়ার মধ্যে ছিল, এখন উহাকে যশোহরের মধ্যে টানিয়া আনিতে হইতেছে। কতকগুলি কানুসরণের অধীন কুঠি, উভয় জেলার ভাগাভাগি ছিল ; উহাদিগকে ঠিক পৃথক করিয়া এখন আর হিসাৰ দিবার উপায় নাই। বনগ্রাম, মাগুরা ও ঝিনাইদহ এই তিনটি মহকুমার প্রধান প্রধান নীলের কারবার ছিল ; সাতক্ষীরায় বেশী কারবার ছিল না ; লবণাক্ত জলে ভাল নীল হইত না ; কারবার যাহা ছিল, তাহারও বিশেষ খবর আমব রাখি না। খুলনাকে যশোহরের অন্তভূক্ত করিয়াই আমরা কানুসরণগুলির তালিকা জিতেছি। নীলকুঠিগুলির সর্বাপেক্ষ উন্নত অবস্থ ১৮৫০ হইতে ১৮৬• অঙ্গ পৰ্য্যন্ত ছিল ; আমরা যেখানে পারি ঐ সময়েরই উৎপয়ের হিসাব দিব । বেঙ্গল ইণ্ডিগো কোম্পানিই নদীয়া-যশোহরের সর্বাপেক্ষ ৰভূ কারবার ছিল । উহার অধীন চারিটি প্রধান কান্সরণ ; তন্মধ্যে মোল্লাছাট ও কাঠগড়া এক্ষণে যশোহরে পড়িয়াছে, খালবলিয়া নদীয়ার মধ্যেই আছে এবং রুদ্রপুর (চাঙ্গুড়িয়ার সন্নিকটে) ২৪ পরগণার অস্তর্নিবিষ্ট । - (১) মোল্লাহাটি ‘কান্সরণ –বর্তমান বনগ্রাম হটতে ৫৬ মাইল দূরে ইচ্ছামতীর তীরে মোল্লাহাটিতে বেঙ্গল ইণ্ডিগো কোম্পানির সদর কুঠি ছিল। সাহেবদিগের ভাষায় ইহর নাম ছিল ( Mulnath ) । ইহার মধো মোঙ্গাহাটি বাঘডাঙ্গা, পিপুলবাড়িয়া, পিপড়াগাছি, ভবানীপুর, বেনাপোল,দুর্গাপুর, গাইঘাটা, হুগলী, মীর্জাপুর প্রভৃতি ১৭টি কুঠি ছিল। মোট অধিবাসীর সংখ্যা ২,••,•৯২ জন। বেঙ্গল ইণ্ডিগো কোম্পানির ম্যানেজার প্রবল প্রতাপান্বিত লারমোর সাহেব ( Mr. R. T. Larmour) মোল্লাহাটিতে বাস করিতেন। ১৮৬• অৰেল প্রাক্কালে জেমস করলঙ ( Mr. J. Forlong ) মোল্লাহাটি কানসরণের रूडी शिगन ।। ७हे कूर्चंद्र अठांकाब कश्निौब डैनप्र णका ब्राषित्र कैनदङ्गन “নীলদর্পণ প্রণীত হয়, সে কথা পরে বলিতেছি । a (২) কাঠগড়া কানুসরণ –মোৱাহাটর উত্তরাংশে কপোতাক্টর পশ্চিম পারে অবস্থিত। ইহার মধ্যে কাঠগড়া, খালিলপুর, চৌগাছ, গুনাতলী,
