বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৮৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

oyw শোহর-খুন্থনৱ ইতিহাস (> *), ঔকোলনাটা-কানানেও মালিক ছিলেন সপিয়ান সাহেব। নহাট, আমলসার প্রভৃতি কুঠি ছিল। - (১১) গ্রগণ্ডী, হরিপুর ও নিশ্চিন্তপুর কান্‌সরণ–এ কয়েকটি কারবারের মালিক ছিলেন নড়াইলের বাবুর। তিন স্থানেই কুঠি ছিল। সৰ্ব্বসমেত ২৭১০ বিঘায় ১১৫ মণ নীল হইত। (১২) রামনগর কান্‌সরণ—ইহার মধ্যে রামনগর (কৃষ্ণপুর), মাগুর, ধনেখালিতে কুঠি ছিল । ৫৪৮৫ বিঘায় ১৪০ মণ নীল উৎপন্ন হইত। টমাস ওমান ( Mr. T. Oman ) সাহেব ইহার মালিক। এখনও বরই, ও রামনগরে কুঠিবাড়ীর ভগ্নাবশেষ আছে। বরই কুঠি আবাইপুরের শীকারদিগের निक विश्लेौङ झग्न ! (১৩) মদনধারী—এই কারবারের মালিক (J. E. and R. S. Powram ) পাউরাণ সাহেবগণ। ৩০০০ বিঘা নীলের চাষে ১৮৭॥মণ উৎপন্ন। ইহা পরে ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট কালীপ্রসন্ন সরকার খরিদ করিয়াছিলেন। এই সকল প্রধান কারবার ব্যতীত দেশীয় জমিদার তালুকদারগণ নানাস্থানে বহু কুঠি স্থাপন করিয়া নীলের ব্যবসায়ে মন দিয়াছিলেন। অনেক চতুর লোক সাহেবদের কতকগুলি কুঠির মুৎসুদি বা প্রধান কাৰ্য্যকারক হইয়া বহু টাকা উপার্জন করিতেন। ঝিনাইদহের মধ্যে মথুরাপুরের বক্সী, পৰস্থাটির মজুমদার ভগবান নগরের রায়, নলডাঙ্গার রাজা, সাধুহাটির আচার্ষ্য এবং মাগুরার মধ্যে তালখড়ির ভট্টাচাৰ্য্য ও নড়াইলের বাবুদিগের কুঠি ছিল । মাগুরায় নামোয়ালী শিবরামপুর, ছাদড়, স্বরসেন ( সয়গুণা ), কাশীনাথপুর, সিংহেশ্বর ও বামুনখালি প্রভৃতি স্থানে কুঠির পরিচয় পাওয়া যায়। নড়াইলে লক্ষ্মীপাশ, কালীগঞ্জ, সিঙ্গ, গোবর, দিঘলিয়া, শালনগর প্রভৃতি স্থানে কুঠি ছিল । নড়াইল ও হাটবাড়িয়ার জমিদারগণ অনেক কুঠির মালিক ছিলেন। ভৈরব কুলে মধ্যপুরে ও দেয়াপাড়ার সন্নিকটে, শ্রীধরপুরের ঈশ্বরচন্দ্র বস্তুর কৃঠি ছিল। যশোহর সদর মহকুমার ভাটপাড়ায় নলডাঙ্গ রাজগণের খালকুলার তথাকার মিত্ৰগণের নারিকেলবাড়্যিার সাধুৰাদিগের এবং তেলকুপি জগন্নাথপুর প্রভৃতি আরও অনেক স্থানে কুঠি ছিল। খুলনার মধ্যে সিকিরহাট, দৌলতপুর ও খাজিলপুৰে