নীলের চাষ ও নীল ৰিয়োছ ."לאל কাৰ্য্য করিতে পারিতেন না এই সময়ে শিশিরকুমার উাছার অঞ্চলে প্রজার একমাত্র বন্ধু ছিলেন ; তিনি নানাভাবে উদিগকে সাহায্য করতেন। তিনিই প্রজাগিকে সত্যাগ্রহ শিখাইয়াছিলেন ; কষ্ট পাইলে, নিরশ্ন থাকিলে, সৰ্ব্বাত্ত হইলেও তাহার জো ছাড়িত না। তাহারা-হাসির সঙ্গে কারাবরণ করিয়া গইঙ্ক, ভগৱানের নাম করিয়া সকল দুঃখ নীরবে সহ কৱিত। "নীলকরের অত্যাচারের হস্ত হইতে প্রজাগণকে রক্ষা করিবার জন্তই যেন শিশিরকুমার ভগবান কর্তৃক প্রেরিত হইয়াছেন, এই মনে করিয়া কৃষকগণ তাছাকে দেবতার স্থায় ভক্তি করত ; তাহারা উহাকে সিদ্ধপুরুষ মনে করিয়া “সিদিবাবু” নামে অভিহিত করিয়াছিল।” • গবর্ণমেণ্ট হইতে শিশিরকুমারকে ধরিবার চেষ্টা চলিয়াছিল। কিন্তু তাহার বিরুদ্ধে প্রবল অভিযোগ স্থাপিত হইতে পারিতেছিল না। পুলিস ইনস্পেক্টর প্রসন্নচন্দ্র রায়ের উপর তদন্তের ভার পড়িল ; তিনি রিপোর্ট করিলেন, শিশিরকুমার নীল বৃনিতে নিষেধ করিতেছেন ; ম্যাজিষ্ট্রেটও উহাকে ফৌজদারী সোপর্দ করিবার জন্য গবর্ণমেণ্টের হুকুম চাছিলেন ; কিন্তু কৌশলী যশু'রে বীরকে গ্রেপ্তার করার মুযোগ পাওয়া গেল না, কারণ তিনি কখনও আইন-বিগর্হিত কাৰ্য্য করতে প্রজাদিগকে পরামর্শ দেন নাই। সিপাহীবিদ্রোহের অব্যবহিত পরে নাম সাহেব ও তাত্তির তোপীর নাম দেশময় ছড়াইয়া পড়িয়াছিল; নীল বিদ্রোহী কৃষকেরাও তাছাদিগের নেতাদিগকে এইসব নামে অভিহিত করিভ। - হরিশ্চন্দ্ৰ দেশহিতৈষী পেট য়ট-পত্রে যে বহি জালাইয়াছিলেন, শিশিরকুমার প্রভৃতি কয়েকজনে । মফস্বল হইতে উচ্চার ইন্ধন যোগাইতেন। হরিশ্চন্ত্র সামাৰু বেতনের সরকারী কৰ্ম্মচারী মাত্র ছিলেন, কিন্তু তাছার স্বয়ংসিদ্ধ কলমের মুখে ষে জলন্ত তাৰ উদগীরিত হইত এবং বিপ্লবের যুগে তিনি যে বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়াছিলেন, তাহতেই গবৰ্ণমেণ্ট মুগ্ধ হষ্টয়াছিলেন। তাছার চেষ্টার বৃটিশ ইণ্ডিয়ান এসোসিয়েসন প্রজার পক্ষ অবলম্বন করেন। তিনি শুধু वैदूछ चनाषनाव वश अनौड "वशजा निनिब इयां★ cवांग,” ०४१ः S DDDDD DDD DDDDD DD DDD TTBB BBB BBBMttG LSBB D DDDD काङ्गिो जश्ब्रा अश्क भिथिाख्न। नcोप्य बक्छ 5isiएक छाको हेपाको विष्क त्रेडलि।
