পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৯২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शावांइङ्ग-भून्नां★ इंडिशन לאגף হইলা খুলনায় নীত্ত হইল। বহু তদন্তের পর তিনি জোর কলমে তীব্র মন্তব্য সমেত সুদীর্ঘ রিপোর্ট দাখিল করেন। বেলুব্রিজ ( Mr. Rainbridge) সাহেব তখন যশোহরের ম্যাজিষ্ট্রেটু, তিনি বঙ্কিমচন্ত্রের কৰ্ম্মদক্ষত দেখিয়া মুগ্ধ হন। বঙ্কিমচন্দ্র হেলি ও অন্যান্ত আসামীর নামে ওয়ারেন্ট বাহির করিলেন এবং তাহাদিগকে ধরিয়া দিবার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করিলেন। সাহেবদিগের একজন প্রধান কার্বীকারক দুর্গাচরণ সাহা পলায়ন করতঃ রাধামাধব দাস নামে বৃন্দাবনে লুক্কারিত ছিলেন, বঙ্কিমের ওয়ারেন্ট সেখানে পৌঁছিয়া তাহাকে ধরিয়া আনিয়াছিল। হেলি ছদ্মবেশে নামাঙ্কর গ্রন্থণ করির বম্বে হইতে পলাইতে ছিলেন, পুলিশ সেখান হইতে তাহাকে ধরিয়া জানিয়াছিল। ইছর ধৃত হুইবার পূর্বেই বঙ্কিমের তদন্ত-রিপোর্ট যশোহরে প্রেরিত হয়, তিনি নিজে তদন্তকারী বলিয়া মোকদ্দমার বিচার করিতে পারিলেন না । ১৮৬২ সালের জানুয়ারী হইতে নূতন পেনাল কোড প্রচারিত হয় ; ঘটনাটি তাছার পূর্ববর্তী সময়ের বলিয়া তিনি যে এ মোকঙ্গামা বিচার করিতে সমর্থ, তাহ! তিনি বুঝাইয় দিতে ছাড়েন নাই । তদন্তকালে সাহেবের বঙ্কিমকে লক্ষ টাক ঘুষ দিতে এবং উহা লইতে ন চাছিলে খুন করিতে চেষ্টা করিয়াছিল, কিন্তু কিছুতেই তিনি दिल्लशिङ झन जाहे । • যশোহরে দায়রার বিচারে একজনের ফাঁসি এবং ৩৪ জন আসামীর যাবজীবন দ্বীপান্তর হয়। দুর্গাচরণের কয়েক বৎসর জেল হইয়াছিল ; তাহার পুত্র ও পৌত্র এখনও মরেলগঞ্জ ষ্টেটে চাকরী করিতেছেন। রবার্ট মরেল ঘটনার সময়ে বরিশালে ছিলেন, তিনি আসামী শ্রেণীভুক্ত হন নাই। হেনরি মরেল ৰিলাতে পলাইলাছিলেন, কয়েক বৎসর পরে ফিরিয়া আসিবার সময়ে পথে তাহার মৃত্যু হয়। ছাইকোর্টের দায়বার হেলি প্রভৃতি গোরাদিগের বিচার হয়, কিন্তু কেছ ছেলিকে সনাক্ত করিতে না পারায় তিনি খালাস পান। লোকে ৰলে, কয়েক বৎসর পরে আসামের কোন স্থানে বজাষাতে তাহার মৃত্যু হয়। এই মোকদ্দমার ব্যাপার প্রায় ১৪১৫ বৎসর চলিয়াছিল ; তাছাতে সাহেব शिरश्रज्ञ माश्रटे अर्षवाब ७ अंििने cङां★ झग्न । ईशबई भाषा बफ़ जांहश्व ज्ञवाँ भtब्रण दक्षि-औक्नी, s२०-२११: ।