বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৯৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tvé a যশোহর-খুলনার ইতিহাস কার বা চারুশিল্পের খেলা চলে, শিল্পী ইষ্টক সাহায্যে স্বাধীন ভাবে বহুবিধ উচ্চনি ছোটবড় মনোমত গৃহ-রচনা করিতে পারেন। কিন্তু ষে গৃহই তিনি নিৰ্ম্মাণ করেন, তাহাতে দেশের প্রকৃতি বা চলনের মত একটা বিশিষ্টত না থাকিয়া পারে না। ফাগুস লিখিয়া গিয়াছেন যে ইষ্টকের উপর নির্ভর করিতে ছইত বলিয়া বঙ্গদেশে সৰ্ব্বত্র খিলানের অধিক প্রয়োজন ও প্রচলন এবং এই বিষয়ে বদীয় রীতির একটা বিশেষত্ব আছে। শুধু তাহাই নছে ; বংশ-নির্শিত श्रृंरश्त्र झोप्क्त्र गज्र बन्नेोष्ब्रग्न हेडेक-श्रृङ्ब झोन ७ जभङण न कब्रि जभग्न जभग्न বৰ্বাক্ষা করিতে ভাল বালে। • কেন এমন হয়, তাহ দেখিতেছি। : বাঙ্গালা দেশে বঁাশ খড় সুলভ ও অনায়াসলভ্য। এজন্য ধনিদরিদ্র সকলেই উহাভার গৃহনিৰ্ম্মাণ করে। গৃহের ছাদ চালার গঠিত বলিয়া ঘরের নাম চালাধর । চালের সংখ্যানুসারে উহা ৰিবিধ –দোচাল এবং চোঁচালী বা চৌরি ঘর। পূর্ববঙ্গের মত দোচালা ঘর তুলিবার রীতি অন্তত্ব নাই, এজন্য দোচাল স্বরের জন্তনাম বাঙ্গাল ঘর, উহা বাঙ্গালীর বিশেষত্ব। ইষ্টক নিৰ্ম্মাণের সময় এদেশীয় লোকে সৰ্ব্বপ্রথমে দুইপ্রকার পাকাঘর করিত ; তন্মধ্যে চোঁচালী ইষ্টক গৃহকে মন্দির বা মণ্ডপ বলে এবং উহা চুড়াকারে উচ্চ হইলে দেউল বা মঠ নাম দেওয়া হয়। দোচালা ইষ্টক-গৃহকে বাঙ্গাল মন্দির বলে ; উহার বারীন্দ দেওয়া ৰায় না বলিয়া প্রায়ই দুইখানি জুড়িয়া দেওয়া হইত ; পশ্চাতের খানিতে দেব-বিগ্রহ থাকিতেন এবং সম্মুখের খানি বারান্দারূপে ব্যবহৃত হইত ; ঐক্লপ মন্দিরের সাধারণ নাম জোড়-বাঙ্গাল । বাঙ্গাল মন্দিরের নিৰ্ম্মাণ পদ্ধতি যে কত পুরাতন, তাহ স্থির করা যায় না। কারণ বঙ্গদেশে যতগুলি ঐৰূপ মন্দির দেখিতে পাই, তাহার কোনটিই ১৬শ শতাব্দীর পূর্ববৰ্ত্ত নহে। মুসলমানী কীৰ্ত্তির মধ্যে পাণ্ডুয়ার একলক্ষ্মী মসজিদে এবং গৌড়দুর্গের ফতে খার সমাধিशृंहरु ७हे यवागैौब्र झूहेॉड cषधी वांछ । f বীর সাধারণ রীতি অনুসারে যশোহর-খুলনার মন্দিরগুলি অধিকাংশই চতুষ্কোণ এবং বারান্সাযুক্ত ; মম্বিরের গর্তাংশ প্রায়ই সমচতুষ্কোণ হয়। বাঙ্গাল Fergusson's History of Architecture Vol. III p. 545. t J.A.B. B. M. M. Chakravarti) May, 1909.