পাতা:য়ুরোপ-ভ্রমণ - নরেন্দ্রকুমার বসু.pdf/৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R যুরোপ-ভ্ৰমণ । ( ?s effief Chief s.ward ) আসিয়া জিজ্ঞাসা করিল, “কোন শ্ৰেণী ?” আমি বলিলাম “প্ৰথম।” সে পথ দেখাইয়া তাহার কক্ষে লইয়া গিয়া বলিল, “একটু অপেক্ষা করুন, কামরা দেখাইয়া দিতেছি। ” সে জাহাজের একখানা চিত্র ফেলিয়া দিয়া চলিয়া গেল । দেখিলাম, প্ৰথম BBD cAL DBDBD DBDDB BDDS BBB DBLB BDDBD DD BgDB DDD ছেলে মেয়ে। আমার কামরায় তিন জনের স্থান হয় ; অধিকারী আমি একাকী। আর একটি স্থানে বন্ধু মন্মথনাথের নাম লিখা ছিল ; কিন্তু তিনি যাত্রার অব্যবহিত পূৰ্ব্বে গৃহিণীর মনোকষ্ট্রের দোহাই দিয়া পৃষ্ঠভঙ্গ দিয়াছিলেন । জাহাজে উঠিবার পূর্ব হইতেই সমুদ্রের মূৰ্ত্তি দেখিয়া চিন্তিত BB BBDBDSS SKBDDD D BDB BD DDDS BDiDL S BBD ছাড়িয়া ডেকে আসিলাম । আসিয়া দেখি, ডেকে খুব গোলমাল, জিনিষপত্র তখনও কামরায় পৌছে নাই, সবই প্ৰায় স্তুপাকার হইয়া রহিয়াছে। আমি ডেক চেয়ারটি খুজিয়া লইয়া বিছাইয়া ফেলিলাম। কিন্তু অল্পক্ষণ পূরেই বেশ মাথা ঘুরিতে লাগিল ও এক অননুভূতপূৰ্ব্ব ভাব অনুভূত হইতে লাগিল । বুঝিলাম, সমুদ্র পীড়ার উপক্রম। পেটে নাড়িভূড়ি যেন গলায় উঠতেছে, মস্তিষ্ক প্রভৃতি বেন। উদরে প্রবেশ করিতেছে ইত্যাদি। বড় চমৎকার ভাব! আমি গিয়া কেবিনে চক্ষু মুদিয়া শুইয়া পড়িলাম ; আর ভাবিতে লাগিলাম, কেন ইচ্ছা করিয়া এ বিপদ টানিয়া আনিলাম! এখন যদি জাহাজ ফিরায়, লক্ষ্মাটির মত ঘরের ছেলে ঘরে যাই, আমার আর বিলাত বেড়াইয়া কাষ নাই । . অপরাহ্ন ৪টার সময় চায়ের ঘণ্টা দিল, চা পান করিয়া আবার যাইয়া শুইলাম। সুবিধা এই যে, আমার কেবিনের দরজা খুলিলেই আহারের ঘর। চিরকাল পুণ্ডকে পড়িয়াছি যে, সমুদ্রপীড়ার সময়