পাতা:যোগতত্ত্ব-বারিধি - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/২৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যোগতত্ত্ব-বালিধি । 는 ஆத ുക്കുജ பதக BBBBB S BBBBBBB BBBB BSBBBBB BS BBBBBBB BBBBBS করিতে শিখিতে পরিবে ।" তৃতীয় মণিপুর চক—নাভিদেশে অবস্থিত । ই তার মধ্যে লাকিনী শক্তি অধিষ্ঠিতা । ইহা পঞ্চশবৰ্ত্ত ও বিচ্যদণকার । জ্ঞান স্বরূপণ কৰ্ম্মশক্তি এই স্থানে অবস্থিত । এষ্ট স্থানের নিরস্তর ধান করিলে কৰ্ম্মশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং সৰ্ব্বসিদ্ধি লাভ হইয় থাকে । চতুর্থ চক্র হৃদয়ে অবস্থিত,--ই হার নাম অনাহত চক্র । এই স্থানে বায়ু-বীজ বা “হংস” ইতি জীবাত্মা বাস করেন । “হং” শ্বাস ও “স” প্রশ্বাস । নিরন্তর এতদ্ধ্যানে জগৎ বশীভূত হয় ; কেন না, – তুমি, আমি, সে ও সব এক, তাহা বুঝিতে পারা যায় । যখন সে বুদ্ধি আসিল, তখন জগৎ তোমার বশ না হইবে কেন ? পঞ্চম কালচক্র –ইহার নাম বিশুদ্ধ চক্র । ইহার বামভাগে ইডা, দক্ষিণে পিঙ্গলা ও মধ্যদেশে সুষুম্না নাড়ী অবস্থিত । সেই স্থানের ধ্যানফলে শুচি হওয়া যায় ও সিদ্ধিলাভ হয় । ষষ্ঠে তালুকচক্র—তালুমূলে অবস্থিত । ইহাকে ঘণ্টিকস্থান বলে । ইহার দশটি দ্বার এবং ইহা রাজ্যদ । এই চক্রের শূন্তস্থানে মনোলয় চিস্তা করিলে জীবন্মুক্তি ঘটে । সপ্তম চক্রকে ভূচক্র বলে,—ইহা বিন্দুস্থান । ভ্রমধ্যে বৰ্ত্ত লাকার জ্যোতিধ্যান কুরিলে নিষ্কামত দিয়া থাকে। অষ্টমচক্র ব্রহ্মরন্ধে অবস্থিত,—ইহাই পরম নিৰ্ব্বাণস্বচক। এই স্থানে ধূমণকার চিস্তা করিতে হয় । নবমে ব্রহ্মচক্ৰ—ইহার ষোড়শ দল। সচ্চিদ্রুপ শক্তি এই স্থানে অবস্থান করেন । মেরুপৃষ্ঠস্থিত সেই শক্তিকে ধ্যান করিলে মুক্তি হয় । এই নৰচক্র ক্রমে ক্রমে ধ্যান করিতে করিতে মামুষের আত্মতত্ত্ব بقتفسار