অমরনাথের কথা । *ఫి রাজেশ্বরীর ন্যায়, রজনীকে বলিল-“ রঞ্জনি-তুই এখন আর কোথাও যা ! তোর বরের সঙ্গে আমার গোপনে কিছু কথা. আছে । ভয় নাই ! তোর বর স্বন্দর হলেও আমার বুদ্ধস্বামীর অপেক্ষাও মুন্দর নহে।” রজনী অপ্রতিভ হইয়া, কি ভাবিতে ভাবিতে সরির গেল । • * : * . ললিতলবঙ্গলন্ত, ভ্ৰকুট কুটিল করিয়া সেই মধুরষ্কালি হাসিয়া, ইস্ত্রাণীর মত আমার সম্মুখে দাড়াইল। একবার বৈ” কেহ অমরনাথকে আত্মবিশ্বত দেখে নাই। আবার মাত্মবিশ্বত, হইলাম। সেবারও ললিতলবঙ্গলতী—এবারও ললিতলবঙ্গলতা। লবঙ্গ হাসিয়া বলিল, “ আমার মুখপানে চাহির কি দেখিছে ? তোমার অর্জিত ঐশ্বৰ্য্য কড়িয়া লইতে আসিয়াছি কি না ? মনে করিলে তাহ পারি।” . . . . আমি বললাম, “ তুমি সব পার, কিন্তু ঐট পার না। পারিলে কখন রজনীকে বিষয় দিয়া, এখন স্বহস্তে রাধিয়া সতীনকে খাওয়াইবার বন্দবস্ত করিতে না ।” লবঙ্গ, উচ্চহাসি হাসির বলিল, “ ওটা বুঝি বড় গয়ে লাগিবে মনে করেছ ? সতীনকে রাধিয়া দিতে হয়, বড় দুঃখের কথা বটে, কিন্তু একটা পাহারাওয়ালাকে ডাকিয় তোমাকে ধরাইয়া দিলে, এখনই আবার পাঁচটা রাধুনী রাখিতে পারি।” আমি বলিলাম, " বিষয় রজনীর ; আমাকে ধয়াইয়া দিলে কি হইবে। যাহার বিষয় সে ভোগ করিতে থাকিবে ।” লবঙ্গ । তুমি কস্মিনকালে স্ত্রীলোক চিনিলে না। যাহাকে ভালুযাসে তাছাকে রক্ষার জন্য রজনী এখনই বিষয় ছাড়িয়, हिद । भाबि1 अर्थ९ याबाब ब्रभाद्र बना क्षिप्रमॆ! ८७माष्ट्र श्रूषु िितः ।
পাতা:রজনী - বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৯৪
অবয়ব