কদলী-নিকুঞ্জ কাননে এইরূপ ঘোরতর বিরহ ব্যাপার চলিঙেছে; এমন সময়ে, রাজধানীতে হঠাৎ ভারী কলরব উঠিল । রাজার মঞ্জু রাত্তে একটা পোষিত বানর ছিল ; সে স্বৰ্ণ শৃঙ্খল ছিড়িয়া ছুটিয়াছেঃ बुनहल्ले अडाड इहख : এই আতঙ্কে ত্রস্ত ও শশব্যস্ত হইয়া, পৌরজন সৰ, এক-কালে হৈ হৈ রব করিয়া উঠিয়াছে। আবাল-বৃদ্ধ-বনিত। সকলেই অভ্যন্ত ভীত ও চকিত ; কে কোথায় পলাইভেছে, ঠিকানা নাই । বানর, অশ্বপাল হইত্তে তাড়া পাইয়া, আধখান। শিখল গলায় করিয়া, দ্বার সকল অতিক্রমণ পূৰ্ব্বক ভয়ে ক্ৰমে-ক্রমে রাজবাটীর দিঞ্চেই দৌড়িতেছে । তাহার চারি পয়ে কিঙ্কিণী-চক্র शृत्व কুৰু শব্দ করিতেছে । রাজধানীতে সৰ্ব্ব-প্রকার মনুষ্যই থাকে । ক্লীব, ৰামন, কুবুজ, কিরাত-প্রভৃতি সকলেই অতিশয় ভীত ও আত্ম-রক্ষায় ব্যগ্র হইয়াছে । ক্লাবেরা, মহুষ্যের মধ্যে গণ্যই নয় ; সুতরাং লজ্জ। পরিহার পূৰ্ব্বক এককালে উলঙ্গ ও সংকোচ-শূন্য হইয়াই দৌড়িতেছে। বামনেরী, কঙ্কুকিদের কষ্ণুক-মধ্যে গিয়া লুকাইতেছে। छ्वं ख বানর, পাছে দেখিতে পায়, এই ভয়ে, কুবুজেরাও সোজা হইয় দোঁড়িভেছে ন ; আস্তে-অস্তে গুড়িমেরে-গুড়িমেরে পলাইতেছে । কিরাতেরা, পলাইয়া, একবারে নগর-প্রান্তে যাইয়া, স্বনামের অম্বৰ্থ সংঘটন করিতেছে । সুসঙ্গভা, সেই কোলাহল લાભ করিয়া, শশব্যস্ত হইল এবং সাগরিকাকে কহিল, সখি ! উঠ-উঠ, চল-চল ; আমরা পালাইয়া যাই । মম্মুরার বানর, শিখল ছিড়িয়। ছুটিয়াছে দেখ কি ? দুরন্তু বানর, ঐ এই দিকেই দৌড়িয়া আসিতেছে । তিনি সচকিত ও সশঙ্কিত হইয়া, কহিয়া উঠিলেন, কি উপায় । সুসংগত বলিল, अन-अन; थे ऊभण ভরুর অন্তরালে লুকিয়৷ থাকি। ও, চলিয়া, যাউক । উভয়ে, লুক্কাস্থিত হইলেন। - - তখন, সাগরিক কহিলেন, জাঃ! কি হইল ? চিত্র-কলঙ্ক
