*& রত্নাবলী । এার্থনা রত্তান্ত অবগত ছিলেন। এইক্ষণে, কুমারীর গলায় রত্নহার অভিজ্ঞান দর্শনে ইহারে রত্ব বলী স্থির করেন ; যত্বপুৰ্ব্বক জাহাজে আনেন এবং কৌশাম্বীতে প্রত্যাৱন্ত হইয়। তামীর হীতে দেন । আমিও পুৰ্ব্বেই কোন সুযোগে সমীচীর পাইয়ছিলাম, সমুদ্রে অর্ণবপে{ত ভগ্ন হওয়াতে, পথে বড় বিভ্ৰাট ঘটিয়াছে । রাজ-বtলা, জীবিত আছেন, কি, উrহার প্রাণ-বিয়োগ হইযtছে, কিছুবই স্থিপতা নষ্ট । বজ্রব্য ও বসুভূতি ইহার দুজনে সেই বিষম সংকট স{গর হইতে কথঞ্চিৎ প্রাণে প্রাণে বাচিয়া উঠিয়াছেন এবং সোঁভাগ্য-ক্রমে কৌশল সংগ্রামে প্রস্থিত অমীদের সেনাপতি রুমগুনের সঙ্কিত পথিমধ্যে মিলিয়াছেন । মহারাজ ! বলিতে কি ? রত্ব বলী-সংক্রান্ত সেই অশুভ সমীচীর শ্রুতিগোচৰ করিয় অবধি, অামার মনস্তাপ ও পরিতাপের পরিসীম। ছিল না ! অধিক কি কহিব ? অামি রাজক যে পম্যালোচন একবারে পরিভ্যাগ-প্ৰtয় করিয়ছিলাম এবং আহার, নিদ্রা, বসন, ভূষণ, শয়ন, উপবেশন প্রভৃতি সুমস্ত নিত্য কাৰ্য্যও আমার নিতান্ত কষ্টকর হইয়া উঠিয়াছিল। “এত আকুঞ্চন করিয়াও কি, এ, অকিঞ্চন প্রস্তুকৰ্ম্ম সম্পাদিত করিতে পারিল না ? হায় ! হায় ! কি হইল --কি করিলাম !” এইরূপ হা-হস্ত চিস্ত ব্যতীত দিবানিশি অপর তীবন আমার মনেও উদিত কয় নাই । এমন সময়ে, ঈদৃশfবস্তু রত্নাবলীকে অকস্মাৎ প্রাপ্ত হইয়া, মহাঅস্থাদিত হইলাম ; সেই বাণিজ্য-জীবীকে তৎক্ষণাৎ যথোচিত ধন্যবাদ ও পুরস্কার দিলাম এবং প্রযত্ব পুৰ্ব্বক ঐ সমুদায় ব্যাপার অতি সংগোপনে রাখিলাম । অনন্তর, অনেক ভাবিয়া চিন্তিয়, অবশেষে, স্থির করিলাম, অতঃ-a পর সুলক্ষণ রত্নাবলীকে এরূপ সুকৌশলে প্রস্তুর অঞ্চলক্ষ্মী করিয়া
