পাতা:রত্ন-কণিকা.pdf/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোন দেশের ইতিহাস লিখিতে গেলে সেই দেশের ইতিহাসের প্রকৃত যে ধান, তাক হৃদয়ঙ্গম করা চাই । কৃষ্ণচরিত্র ইন্দ্রিয় সংযম— কাৰ্য্যক্ষেত্রেই, সংসারধৰ্ম্মেই, ইন্দ্রিয়সংযম লাভ করা যায়। বিবিধ প্রবন্ধ (২য় ভাগ) ইন্দ্ৰিয়জয়— • জব্বল শরীর ইন্দ্রিয় জয় করিতে পারে না। ব্যায়াম ভিন্ন ইন্দ্রিয়জয় নাই । দেবী চৌধুরাণী ঈশ্বর— ঈশ্বরকে নিগুণ বলিলে স্রষ্টা, বিধাতা, পাতা, ত্রাণকর্তা কাহাকেও পাই না । - এমন ঝকমারিতে কাজ কি ? কৃষ্ণচরিত্র ঈশ্বরভক্তি— শৈশবে, কৈশোরে, যৌবনে, বাৰ্দ্ধক্যে সকল সময়েই ঈশ্বরকে ডাকিবে । ইহার জন্ত বিশেষ অবসরের প্রয়োজন নাই—ইহার জন্ত অন্ত কোন কার্য্যের ক্ষতি নাই। বরং দেখিবে, ঈশ্বরভক্তির সঙ্গে মিলিত হইলে সকল কাৰ্য্যই মঙ্গলপ্রদ, যশস্কর ও পরিশুদ্ধ হইবে । কমলাকান্তের পত্র