পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কািন-কািন কানিল মীরে মীরে । শুনেছ অলিমালা, ওরা ধিককার দিচ্ছে ঐ ও পাড়ার মল্লের দল ; তোমাদের চাপল্য তাদের ভালো লাগছে না। শৈবালগুচ্ছবিলম্বী ভারী ভায়ী সব কালো কালো পাথরগুলোর মতো তমিশ্রগহন গাম্ভীর্থে ওরা গুহাজারে ভূকুটি পূজিত করে বসে আছে। কলহস্যচকলা নিবরিণী ওদের নিষেধ লঙ্ঘন করেই বেরিয়ে পড়ুক এই আনন্দময় বিশ্বের আনন্দ প্রবাহ দিকে দিগন্তে বইয়ে দিতে, নাচে গানে কল্লোলে হিল্লোলে ; চূৰ্ণ চুৰ্ণ সূর্যের আলো উদবোেল তরঙ্গভঙ্গের অঞ্জলিবিক্ষেপে ছড়িয়ে ছড়িয়ে নিরুদ্দেশ হয়ে যেতে । এই আনন্দা-আবেগের অন্তরে অন্তরে যে অক্ষয় শৌর্যের অনুপ্রেরণা আছে সেটা ও পাড়ার শান্ত্রবচনের বেড়া এড়িয়ে চলে গেল। ভয় কোরো না তোমরা, যে রসরাজের নিমন্ত্রণে এসেহি ঠার প্রসন্নতা যেমন আজ নেমেছে আমাদের নিকুলে ঐ অন্তঃস্মিত গন্ধয়াজমুকুলের প্রচ্ছন্ন গঙ্করেণুতে, তেমনি নামুক তোমাদের কষ্ঠে, তোমাদের দেহলতার নিরুজ্জনটিনোৎসাহে। সেই খিনি সুরের গুরু, ষ্ঠারই চরণে তোমাদের নৃত্যের নৈবেদ্য আজ নির্ধারিত করে দাও। সুরের গুরু, দাও গো সুরের দীক্ষা মোরা সুরের কঙাল, এই আমাদের ভিক্ষা । W ौिद्ध क्षा VSN VINNER কনকটাপা কানে কানে যে সুর পেলশিক্ষা।