কাহিনী ঋষির কুমার মোহিত চকিত মৃগশিশুসম পাতিল কান । সহসা সকলে বঁটাপ দিয়া জলে মুনি-বালকেরে ফেলিয়া ফাদে ভুজে ভুজে বাধি ঘিরিয়া ঘিরিয়া নৃত্য করিল বিবিধ ছাদে । নুপুরে নুপুরে দ্রুত তালে তালে न्नीठब्लङ८व्न दांख्ञिव्न श्व्तिां— ভগবান ভানু রক্তনয়নে হেরিলা নিলাজ নিঠুর লীলা । প্ৰথমে চকিত দেবশিশু-সন্ম চাহিলা কুমার কৌতুহলে— কোথা হতে যেন অজানা আলোক পড়িল তাহার পথের তলে । দেখিতে দেখিতে ভক্তিকিরণ দেবতার কোন নূতন প্ৰকাশ হেরিলেন আজি প্ৰভাতকালে । বিমল বিশাল বিস্মিত চোখে দুটি শুকতারা উঠিল ফুটি, বন্দনাগান রচিলা কুমার জোড় করি করকমল-দুটি । করুণ কিশোর কোকিলকণ্ঠে সুধার উৎস পড়িল টুটে, স্থির তপোবনা শান্তিমগন পাতায় পাতায় শিহরি উঠে । যে গাথা গাহিলা সে কখনো আর সে শুধু শুনেছে নির্মলা উষা নির্জন গিরিশিখর-’পরে । সে শুধু শুনেছে নীরব সন্ধ্যা নীল নির্বক সিন্ধুতলে— শুনে গলে যায় আদ্ৰ হৃদয় শিশিরশীতল অশ্রািজলে । হাসিয়া উঠিল। পিশাচীর দল অঞ্চলতল অধরে চাপি ঈষৎ ত্ৰাসের তড়িৎ-চমক ঋষির নয়নে উঠিল কঁাপি । ব্যথিত চিত্তে ত্বরিত চরণে করজোড়ে পাশে দাড়ানু আসি సి(* :
