ধর্ম Beళ9 এমন নছিলে রসস্বরূপ রস দিবেন কেমন করিয়া। এই রস অপূর্ণতার মুকঠিন দুঃখকে কানায় কানায় ভরিয়া তুলিয়া উছলিয়া পড়িয়া বাইতেছে। এই দুঃখের সোনার পাত্রটি কঠিন বলিয়াই কি ইহাকে ভাঙির চুরমার করিয়া এতবড়ে রসের ভোজকে ব্যর্থ করিবার চেষ্টা করিতে হুইবে ; না, পরিবেষণের লক্ষ্মীকে ভাকিয়া বলিব হ’ক ছ’ক কঠিন হ’ক কিন্তু ইহাকে ভরপুর করিয়া দাও, আনন্দ ইহাকে ছাপাইয়৷ खेट्रक ? 萨 জগতের এই অপূর্ণত যেমন পূর্ণতার বিপরীত নহে, কিন্তু তাহ যেমন পূর্ণতারই একটি প্রকাশ তেমনি এই অপূর্ণতার নিত্যসহচর দুঃখও আনন্দের বিপরীত নহে তাহ আনন্দেরই অঙ্গ। অর্থাৎ দুঃখের পরিপূর্ণত ও সার্থকতা দুঃখই নহে তাহা আনন্দ । দুঃখও আনন্দরূপমমৃতম্। এ-কথা কেমন করিয়া বলি ? ইহাকে সম্পূর্ণ প্রমাণ করিবই বা কী করিয়া ? কিন্তু অমাবস্তার অন্ধকারে অনন্ত জ্যোতিক্ষলোককে যেমন প্রকাশ করিয়া দেয়, তেমনি দুঃখের নিবিড়তম তমসার মধ্যে অবতীর্ণ হইয়া আত্মা কি কোনোদিনই আনন্দলোকের ধ্রুবদীপ্তি দেখিতে পায় নাই—হঠাৎ কি কখনোই বলিয়া উঠে নাই – বুঝিয়াছি, দুঃখের রহস্ত বুঝিয়াছি, আর কখনো সংশয় করিব না ? পরম দুঃখের শেষ প্রাস্ত যেখানে গিয়া মিলিয়া গেছে সেখানে কি আমাদের হৃদয় কোনো শুভমুহূর্তে চাহিয়া দেখে নাই ? অমৃত ও মৃত্যু, আনন্দ ও দুঃখ সেখানে কি এক হইয়া যায় নাই, সেইদিকেই কি তাকাইয়া ঋষি বলেন নাই বস্তচ্ছায়ামৃতং ৰহু মৃত্যুঃ কৰ্ম্মৈ দেৰায় হৰিবা বিধেম । अशृङ बैंङिांब झांच्च ७वर शृङ्काe वैशिग्न झाग्रा डिनि हाफ़ी जांब्र ८कांन् cणवठांप्क भूख कब्रिब ।। ইহা কি তর্কের বিষয়, ইহা কি আমাদের উপলব্ধির বিষয় নহে? সমস্ত মানুষের অন্তরের মধ্যে এই উপলব্ধি গভীরভাবে আছে বলিয়াই মানুষ দুঃখকেই পূজা করিয়া আসিয়াছে আরামকে নহে। জগতের ইতিহাসে মানুষের পরমপূজ্যগণ দুঃখেরই অবতার, আরামে লালিত লক্ষ্মীর ক্রীতদাস নহে । অতএব দুঃখকে আমরা দুর্বলতাবশত খর্ব করিব না, অস্বীকার করিব না, দুঃখের দ্বারাই আনন্দকে আমরা বড়ো করিয়া এবং মঙ্গলকে আমরা সত্য করিয়া জানিব । , এ-কথা আমাদিগকে মনে রাখিতে হুইবে অপূর্ণতার গৌরবই দুঃখ ; দুঃখই এই অপূর্ণতার সম্পং, দুঃখই তাহার একমাত্র মূলধন। মানুষ সত্যপদাৰ্থ বাহা কিছু পায় उांश इ८षब दांब्राहे नांव्र दजिब्राहे उांशंब भश्शङ् । उांशंद्र क्रभउ चम्न वाले क्रूि भेदब्र उांशदक डिकूक काञ्चन नाहे । cण उधू कांश्ब्रिाहे किडू श्रीब्र ब्रा, फूःथं कबिब्र
