ঘরে আলো জলে, তখন কি পিলসুজ হইতে আরম্ভ করিয়া পলিতা পর্বত্ত প্রদীপের সমস্তটাই জলে ? জীবনযাপনসম্বন্ধে ধর্মসম্বন্ধে যে-দেশের যে-কোনো আদর্শই থাক না কেন, তাহ সমস্ত দেশের মুখাগ্রভাগেই উজ্জলন্ধপে প্রকাশ পায়। কিন্তু পলিতার ভগাটমাত্র জলাকেই সমস্ত দ্বীপের জল বলে। তেমনি দেশের এক অংশমাত্র ষে ভাবকে পূর্ণরূপে আয়ত্ত করেন, সমস্ত দেশেরই তাহ লাভ। বজত সেই অংশটুকুমাত্রকে পূর্ণতা দিবার জন্ত সমস্ত দেশকে প্রস্তুত হইতে হয়, সমস্ত সমাজকে অমুকুল হইতে হয়—ডালের আগায় ফল ধরাইতে গাছের শিকড় এবং গুড়িকে সচেষ্ট থাকিতে হয় । ভারতবর্ষে যদি এমন দিন আসে যে, আমাদের দেশের মান্তশ্রেষ্ঠ ব্যক্তির সর্বোচ্চ সত্য এবং সর্বোচ্চ মঙ্গলকেই আর-সমস্ত খণ্ড প্রয়োজনের উর্ধ্বে তুলিয়া চিরজীবনের সাধনার সামগ্ৰী করিয়া রাখেন, তবে তাহাদের সাধনা ও সার্থকতা সমস্ত দেশের মধ্যে একটা বিশেষ গতি একটা বিশেষ শক্তি সঞ্চার করিবেই। একদিন ভারতবর্ষে ঋষিরা যখন ব্রহ্মের সাধনায় রত ছিলেন, তখন সমস্ত আৰ্যসমাজের মধ্যেই—রাজকাৰে যুদ্ধে বাণিজ্যে সাহিত্যে শিল্পে ধর্মার্চনায়—সর্বত্রই সেই ব্রহ্মের সুর বাজিয়াছিল, কর্মের মধ্যে মোক্ষের ভাব বিরাজ করিয়াছিল—ভারতবর্ষের সমস্ত সমাজস্থিতি মৈত্রেরীর স্থায় বলিতেছিল, “ষেনাহং নামৃত স্তাং কিমহং তেন কুর্ষামূ।” সে বাণী চিরদিনের মতোই নীরব হইয়া গেছে এমনিই যদি আমাদের ধারণা হয়, তবে আমাদের এষ্ট মৃতসমাজকে এত উপকরণ জোগাইয়া বৃথা সেবা করিয়া মরিতেছি কেন ? তবে তো এই মুহূর্তেই আপাদমস্তকে পরজাতির অনুকরণ করাই আমাদের পক্ষে শ্রেয়—কারণ, পরিণামহীন ব্যর্থতার বোঝা অকারণে বহিয়া পড়িয়া থাকার চেয়ে সজীবভাবে কিছু-একটা হইয়া উঠার চেষ্টা করা ভালো । কিন্তু এ-কথা কখনোই মানিব না। আমাদের প্রকৃতি মানিবে না। যতই দুৰ্গতি হউক, আমাদের অন্তরতম স্থান এমনভাবে তৈরি হইয়া আছে যে, কোনো অসম্পূর্ণ অধিকারকে আমাদের মন পরমলাভ বলিয়া সায় দিতে পরিবে না। এখনও যদি কোনো সাধক তাহার জীবনের যন্ত্রে সংসারের সকল চাওয়া সকল পাওয়ার চেয়ে উচ্চতম সপ্তকে একটা বড়ো মুর বাজাইয়া তোলেন, সেটা আমাদের হৃদয়ের তারে তখনই প্রতিবাংকৃত হইতে থাকে—তাহাকে আমরা ঠেকাইতে পারি না। প্রতাপ এবং ঐশ্বর্ষের প্রতিযোগিতাকে আমরা যতবড়ো কণ্ঠে ৰতবড়ো कब्रिब्राहे थकांब्र कब्रियांब्र cछंडे कब्रिप्उहि, चांभब्रां जमख धब<थांर्ष ब्रिां डांश sइ* कब्रिटष्ठ श्रांब्रिएउहि मां । उांश यांमांदमब्र भट्नञ्च बश्चिfcब ७कछै। cणांजभांण लांकॉरेंबाँ তুলিয়াছে মাত্র। আমাদের সমাজে আজকাল বিবাহ প্রভৃতি ক্রিয়াকর্মে দেশী রোশনচোঁকির সঙ্গে সঙ্গে একইকালে গড়ের বাষ্ঠ ৰাজানো হয় দেখিতে পাই। ইহাতে
