পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অঙ্গর ছিল সেইটে যখন অকস্মাৎ তার মাথার উপরে ভেঙে পড়ে তাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবার উযোগ করেছিল তখন সেই ভয়ংকর বিপংপতনের মাঝখানে একমাত্র এই সত্যন্ত্ৰীক্ষা তাকে আবৃত করে রক্ষা করেছিল—সেই দিন তার ভাৱ-কোনো পার্থিব সহায় ছিল না। এই দীক্ষা শুধু ষে দুর্দিনের দারুণ আঘাত থেকে তাকে বঁচিয়েছিল তা নয়—প্রলোভনের দারুণতর আক্রমণ থেকে তাকে রক্ষা করেছিল। İn আজকের এই ৭ই পৌষের মাঝখানে তার সেই সত্যগীক্ষার রুদ্রগীপ্তি এবং বরাভয়ঙ্কপ দুইই রয়েছে—সেটি যদি আমরা দেখতে পাই এবং লেশমাত্রও গ্রহণ করতে পারি তবে ধন্ত হব ; সত্যের দীক্ষা যে কাকে বলে আজ যদি ভক্তির সঙ্গে তাই স্মরণ করে যেতে পারি তাহলে ধন্ত হব । এর মধ্যে ফাকি নেই, লুকোচুরি নেই, দ্বিধা নেই, দুই দিক বজায় রেখে চলবার চাতুর নেই, নিজেকে ভোলাবার জন্তে মুনিপুণ মিথ্যাযুক্তি নেই, সমাজকে প্রসন্ন করবার জন্তে বুদ্ধির দুই চক্ষু অন্ধ করা নেই, মানুষের হাটে বিকিয়ে দেবার জন্তে ভগবানের ধন চুরি করা নেই। সেই সত্যকে সমস্ত দুঃখপীড়নের মধ্যে স্বীকার করে নিলে তার পরে একেবারে নির্ভয়—ধূলিম্বর ভেঙে দিয়ে একেবারে পিতৃভবনের অধিকার লাভ—চিরজীবনের ৰে গম্যস্থান যে অমৃতনিকেতন সেই পথের যিনি একমাত্র বন্ধু তারই আশ্রয়প্রাপ্তি, সত্যদীক্ষার এই অর্থ। সেই সাধু সাধক তার জীবনের সকলের চেয়ে বড়ে দিনটিকে তার দীক্ষার দিনটিকে এই নির্জন প্রান্তরের মুক্ত আকাশ ও নির্মল আলোকের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করে রেখে দিয়ে গেছেন। তার সেই মহানিটির চারিদিকে এই মন্দির, এই আশ্রম, এই বিদ্যালয় প্রতিদিন আকার ধারণ করে উঠছে ; আমাদের জীবন, আমাদের হৃদয়, আমাদের চেতনা একে বেষ্টন করে দাড়িয়েছে ; এই बिकिहे আহানে কল্যাণ মূর্তিমান হয়ে এখানে আবিষ্কৃত হয়েছে ; এবং জর বেষ্ট, সত্যীক্ষার দিনটি ধনী ও দরিত্রকে, বালক ও যুদ্ধকে, जानौ ७ मूर्षक कर्क বৰ্বে আনন্দ-উৎসবে আমন্ত্রণ করে আনছে। এই দিনটিকে যেন প্ৰাঞ্চলী अछमनक चौबन्न पाबयाप्ड नाङ्ग करिब बा ब्राषि-७ष्क कड़िपूर्वक मानव করে ভিতরে ডেকে নাও—আমাদের তুচ্ছ জীবনের প্রতিদিনের ষে গৈল্প তাকে ফগঞ্জ পূর্ণ করে । i cडू, बौचकांक्रांठl, cश् उक्, ७षम७. पनि अखठ ए८द्र मा संकिcक अबड कप्तां, ሐፉ