Գ ՀԵ ববীন্দ্র-রচনাবলী সংযোজন কালান্তরের প্রবন্ধগুলির সমসাময়িক, রবীন্দ্রনাথের অন্যান্য অধিকাংশ সমাজ ও রাজনীতি -বিষয়ক রচনা বর্তমান খণ্ডের সংযোজনাংশে মুদ্রিত হইয়াছে । বিভিন্ন সাময়িক পত্ৰ হইতে সংকলিত এই রচনাগুলির প্রথম প্রকাশের আনুপূর্বিক সূচী নিম্নে দেওয়া হইল কর্মযজ্ঞ ৮ সবুজ পত্র । ফায়ুন ১৩২১ স্বাধিকারপ্ৰমত্তঃ প্ৰবাসী । মাঘ ১৩২ চরকা সবুজ পত্র । ভাদ্র ১৩৩২ স্বরাজসাধন সবুজ পত্র ; আশ্বিন ১৩৩২ রায়তের কথা সবুজ পত্র । আষাঢ় ১৩৩৩ স্বামী শ্রদ্ধানন্দ প্রবাসী । মাঘ ১৩৩৩ ‘রবীন্দ্ৰনাথের বাষ্ট্রনৈতিক মত প্ৰবাসী । অগ্রহায়ণ ১৩৩৬ হিন্দু-মুসলমান প্রবাসী । শ্রাবণ ১৩৩৮ হিজলি ও চট্টগ্রাম ১ প্রবাসী । কাতিক ১৩৩৮* शिडाळिंना ९3 535• २ প্রবাসী । অগ্রহায়ণ ১৩৩৮ ** নবযুগ প্ৰবাসী । মাঘ ১৩৩৯ প্ৰচলিত দণ্ডনীতি প্ৰবাসী । আশ্বিন ১৩৪৪ ‘কর্মযজ্ঞ' ১৩২১ সালের ১ ফাল্পনি তারিখে কলিকাতায় সাধারণ-ব্ৰাহ্মসমাজমন্দিরে অনুষ্ঠিত “বঙ্গীয় হিতসাধনমণ্ডলী'র প্রাবম্ভিক “সভাধিবেশনে কথিত বক্ততাব সারমর্ম” ৷ ‘রায়তের কথা” প্রমথ চৌধুরী মহাশয়ের “রায়তের কথা গ্রন্থের [ অগস্ট ১৯২৬ । “ভূমিকা রূপে মুদ্রিত হইয়াছিল আমার লেখা ‘রায়তের কথা যখন সবুজপত্রে প্রকাশিত হয় (১৩২৬ ফাল্পন), তখন রবীন্দ্রনাথ ছিলেন বিলেতে ; এই কাবণে সে প্ৰবন্ধটি সেকালে তার চোখে পড়ে নি । সম্প্রতি তিনি আমার অনুবোধে সেটি পড়ে এ বিষযে, তার মতামত সম্বলিত একখানি পত্র আমাকে লেখেন । এ পত্র অবশ্য লেখা হয়েছে ছাপাবার জন্য । এ লেখা টীকা-সমেত ‘রায়তের কথা’র ভূমিকাস্বরূপ প্ৰকাশ করবার অনুমতি রবীন্দ্রনাথ আমাকে দিয়েছেন ।
বিজ্ঞপ্তি, রায়তের কথা রবীন্দ্রসদনে-সংরক্ষিত পাণ্ডুলিপির সহিত মিলাইয়া বর্তমান গ্রন্থের পাঠ নির্ধারণ করা হইয়াছে {
‘রবীন্দ্ৰনাথের রাষ্ট্রনৈতিক মত? -শীর্ষক প্ৰবন্ধটি শচীন সেন -কর্তৃক for't Political Philosophy of Rabindranath 2PtCH KŘf RTCRKI ANNISKI ! হিজলি ও চট্টগ্রামের নৃশংস ঘটনাবলীর প্রতিবাদে ১৯৩১ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারিখে কলিকাতার গড়ের মাঠে অকটারলোনি মনুমেন্টের পাদদেশে যে বিরাট সভা হয “তাহাতে আনুমানিক এক লক্ষ লোক উপস্থিত হইয়াছিলেন” । ঐ সভায় সভাপতি রবীন্দ্রনাথ যে অভিভাষণ পাঠ করেন বর্তমান খণ্ডের ‘হিজলি ও চট্টগ্রাম প্ৰবন্ধের তাহাই প্রথমার্ধ | উহ ৮। পরে পল্লী প্রকৃতি গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত, মাঘ ১৩৬৮ ৯ বিবিধ প্রসঙ্গ “চট্টগ্রাম ও হিজলীর ব্যাপার সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ, পৃ. ১৪৩-৪৪ ১০ বিবিধ প্রসঙ্গ : ‘হিজলীর হত্যাকাণ্ড সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ, পৃ. ৩০৪-০৫
