পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বাবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় &సిపి তৎসত্বেও জল আনা হয়েছে। সাহিত্যে চিত্রকলায় এই গল্পটির প্রয়োগ খাটে। ইতি ২১ জুলাই ১৯৩২ । —বিচিত্র । ভাস্ত্র ১৩৩৯, পৃ. ১৬১ বিচিত্রায় উক্ত পত্র পাঠ করিয়৷ শ্ৰীপ্ৰবোধচন্দ্র সেন প্রস্তাব করেন, প্রত্যুব ( বা প্রত্যুষ ) শব্দযোগেই রাত্রির অল্পান্ধকার পরিশেষকে নির্দেশ করা যায়। প্রত্যুত্তরে কবি র্তাহাকে যে পত্র লেখেন তাহার প্রাসঙ্গিক অংশ সংকলিত হইয়— প্রদোষ শব্দের প্রয়োগ নিয়ে তুমি আমার বক্তব্যটি ঠিক হয়তো বোঝে নি। প্রত্যুষ শব্দটি কালব্যঞ্জক— অর্থাৎ, দিনরাত্রির বিশেষ একটি সময়াংশকে বলে প্রত্যুষ। বাংলাভাষায় ‘সন্ধ্যা’ শব্দটিও তেমনি। আলো-অন্ধকারের সমবায়ের যে একটি সাধারণ ভাবরূপ আছে, যেটা ইংরেজি twilight শব্দে পাওয়া যায় সাহিত্যে অনেক সময় সেইটেরই বিশেষ প্রয়োজন হয়। প্রদোষ শবকে আমি সেই অর্থেই ইচ্ছাপূর্বক ব্যবহার করি। ইতি ২৩ অগস্ট ১৯৩২। _ —বিচিত্রা । আশ্বিন ১৩৩৯, পৃ. ৪২৯ কবির পারস্তভ্রমণের অন্যতম সহযাত্রী কেদারনাথ চট্টোপাধ্যায় তাহাদের ভ্রমণের বৃত্তাস্ত পারস্য-ভ্ৰমণ’ ( প্রবাসী । শ্রাবণ-চৈত্র ১৩৩৯ ) ও ‘প্রত্যাবর্তন’ ( প্রবাসী। বৈশাখ-আশ্বিন ১৩৪১ ) নামে প্রবাসী মাসিকপত্রে ধারাবাহিক প্রকাশিত করেন। এই ভ্রমণবৃত্তান্ত পুস্তকাকারে ‘রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে পারস্ত ও ইরাক ভ্ৰমণ’ নামে ৭ পৌষ ১৮৮৪ শকাব্দে প্রকাশিত হয়। রবীন্দ্রনাথের ‘পারস্তে প্রসঙ্গে উক্ত প্রবন্ধগুলি প্রণিধানযোগ্য। ३२७९क