পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6:bre রবীন্দ্র-রচনাবলী প্রকাশ করিলে ততটুকু জড় দেহ মাত্র, ততটুকু সীমাবদ্ধ, যতটুকু ভঙ্গির দ্বারা তাহার মধ্যে সঞ্চার করিয়া দিলে তাহাই জীবন, তাহাতেই তাহার বৃদ্ধিশক্তি তাহার চলৎশক্তি স্বচনা করিয়া দেয় । সমীর কহিল—সাহিত্যের বিষয়মাত্রই অতি পুরাতন, আকৃার গ্রহণ করিয়া সে न्डन इहेब खेळ । স্রোতস্বিনী কহিল,—আমার মনে হয় মানুষের পক্ষেও ঐ একই কথা। এক-এক জন মানুষ এমন একটি মনের আকৃতি লইয়া প্রকাশ পায় যে, তাহার দিকে চাহিয়া আমরা পুরাতন মহন্তত্বের যেন একটা নূতন বিস্তার আবিষ্কার করি। দীপ্তি কহিল,—মনের এবং চরিত্রের সেই আকৃতিটাই আমাদের স্টাইল । সেইটের দ্বারাই আমরা পরম্পরের নিকট প্রচলিত পরিচিত পরীক্ষিত হইতেছি। আমি এক-এক বার ভাবি আমার স্টাইলটা কী রকমের । সমালোচকেরা যাহাকে প্রাঞ্জল বলে তাহা নহে— সমীর কহিল,—কিন্তু ওজস্বী বটে। তুমি যে আকৃতির কথা কহিলে, যেটা বিশেষরূপে আমাদের আপনার, আমিও তাহারই কথা বলিতেছিলাম। চিন্তার সঙ্গে সঙ্গে চেহারাখানা যাহাতে বজায় থাকে আমি সেই অনুরোধ করিতেছিলাম । দীপ্তি ঈষৎ হাসিয়া কহিল,—কিন্তু চেহারা সকলের সমান নহে, অতএব অনুরোধ করিবার পূর্বে বিশেষ বিবেচনা করা আবশ্যক। কোনো চেহারায় বা প্রকাশ করে, কোনো চেহারায় বা গোপন করে । হীরকের জ্যোতি হীরকের মধ্যে স্বতই প্রকাশমান, তাহার আলো বাহির করিবার জন্ত তাহার চেহারা ভাঙিয়া ফেলিতে হয় না, কিন্তু তৃণকে দগ্ধ করিয়া ফেলিলে তবেই তাহার আলোটুকু বাহির হয়। আমাদের মতো ক্ষুদ্র প্রাণীর মুখে এ বিলাপ শোভা পায় না ষে, সাহিত্যে আমাদের ८क्रशांब्रां बछांग्न थांकि८ङ८छ् नां ।। ८कह ८कश् चां८छ् ८कदल यांशंद्र चरिहरू, शांझांब्र প্রকৃতি, যাহার সমগ্র সমষ্টি আমাদের কাছে একটি নূতন শিক্ষা, নূতন আনন্দ। সে যেমনটি তাহাকে তেমনি অবিকল রক্ষা করিতে পারিলেই যথেষ্ট । কেহ বা আছে যাহাকে ছাড়াইয়া ফেলিয়া ভিতর হইতে শাস বাহির করিতে হয় । শাসটুকু যদি বাহির হয় তবে সেই জন্তই কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত, কারণ, তাহাই বা কয় জন লোকের আছে এবং কয় জন বাহির করিয়া দিতে পারে। । সমীর হাতমুখে কহিল,—মাপ করিবেন দীপ্তি, আমি যে তৃণ এমন দীনতা আমি কখনো স্বপ্নেও অনুভব করি না । বরঞ্চ অনেক সময় ভিতর দিকে চাহিলে আপনাকে थंनिद्र शैब्रक बलिब्रां चश्धांन श्इ ।। ७१न ८कवण क्रिनिब्रां लईएड नॉरब ७यन ७कषै।