পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8S) o রবীন্দ্র-রচনাবলী প্রথম দৃষ্ঠে চণ্ডালিকা সাধারণ মেয়েদের দৈনন্দিন কাজের এবং পথের গতানুগতিক স্রোতে গা ভাসিয়ে দিয়েছে। সেখানে তার সর্থী আছে, মা আছে, কম আছে। সেই পর্থের জীবনের মধ্যে একদিন তার প্রাণে এসে পৌছল কোন প্রেমের ডাক, প্রথম সাড় দিয়ে উঠল তার দেহ, তার কামন, তার পর অসীম ছনের মধ্যে দিয়ে টানছেড়ার অপরিমেয় অভিজ্ঞতার সাধনায় তার মন বিকশিত হল প্রেমের গভীর আনন্মে। মূল উপাখ্যানের মধ্যে যদিও জানন্দ স্বপ্রকাশ নয়, চণ্ডালিকার মুখের বাণী থেকেই তার দ্বম্বের আভাস পাওয়া যায়। কিন্তু নাটকীয় রসকে জমিয়ে তোলার জন্তে এবং চণ্ডালিকার দুরূহ মানসিক দ্বন্দ্ব থেকে দর্শকের চিত্তকে ৰিয়াম দেবার জন্তে বৌদ্ধ ভিক্ষু আনন্দের মনোজগতের দ্বন্দ্বকে ছায়ানুত্যে দেখানে। হয়েছে । চণ্ডালিকার মায়াদর্পণে সন্ন্যাসীয় যে অস্তদ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছিল তারই ছায়া জেগে উঠল দর্শকের BBS DDBBB B DB BBBDDDD STm BB DD DD S BB BBB BD BBBD BBD BBDS এক দিকে তার দেহের কামনা ; এই বস্তুজগতের আকর্ষণ জ্ঞানীকেও টেনে আনলে মাটির পৃথিবীতে, কিন্তু অবশেষে মানুষই জিতল। জীবধমের আদিমতাকে ছাপিয়ে উঠল তার আত্মার শক্তি, দিশাহার উন্মাদনায় স্বাধ। পড়ল না সে সংসারের মায়াজালে । চিরবৈরাগী পুরুষ, বীর প্রেরণায় সে ছুটেছে উত্তর মেরুতে, উড়েছে আকাশ পথে, ডুবেছে অতল সমুদ্রে, সেই দুর্দাম শক্তির পুরুধকার দেহের আকর্ষণ থেকে আনন্দকে পৌছে দিল পৌরুষের অসাধারণ গৌরবে।••• ७ई cष थङ्कठि-शूक्ष्यब्र १डाप्दब्र मtषा मूलभंउ विक्रकङl, 5७iशिकांब नांश्ऊिा ७ नृङानांप्ले) cनई মানসিক জটিলতাকে মুর ও তালের ছনে প্রকাশ করতে চেয়েছে। দেহের অনুপম ভঙ্গিমার মধ্য দিয়ে মনোজগতের ইতিকথাকে নয়নগোচর করে তোলাই ছিল চণ্ডালিকার আদর্শ। -ॐषांनी, s७8८ श्रांविन, शृ ११७-११ চণ্ডালিকার মূল আখ্যান প্রসঙ্গে রবীন্দ্র-রচনাবলী ত্রয়োবিংশ খণ্ডের গ্রন্থপরিচয় (পৃ ৫৪২-৪৩ ) দ্রষ্টব্য। ஆத শু্যামা ‘খাম’ নৃত্যনাট্য স্বরলিপি-সহ ১৩৪৬ সালের ভাদ্র মাসে প্রথম প্রকাশিত হয়। তৎপুর্বেই ১৯৩৯ সালের ফেব্রুয়ারির ৭ ও ৮ তারিখে নাটিকাটি কলিকাতায় "ত্ৰ" রঙ্গমঞ্চে অভিনীত হইয়াছিল। ইহার বৎসর তিনেক আগে ১৩৪৩ সালের আশ্বিন মাসে কথা ও কাহিনী-র "পরিশোধ” কবিতাটিকে ( রবীন্দ্র-রচনাবলী, সপ্তম খণ্ড পৃ ৩১-৪০ দ্রষ্টব্য) অবলম্বন করিয়া রবীন্দ্রনাথ একটি গীতিনাট্য রচনা করিয়াছিলেন ; এবং শাস্তিনিকেতনের ছাত্রছাত্রীদের ও অন্যান্য শিল্পীদের সহায়তায় ১০ ও ১১ অক্টোবর তারিখে ( ১৯৩৬ ) উহা ভবানীপুর আশুতোষ কলেজ হলে মঞ্চস্থ করেন। ১৯৪৩ সালের কাতিকের প্রবাসীতে ১-১১ পৃষ্ঠায় “পরিশোধ ( নাট্যগীতি )” আগাগোড়া মুদ্রিত হইয়াছিল। বস্তুত উক্ত নাট্যগীতি’তেই খাম৷ মৃত্যনাট্যের আদি স্বচন ।