পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Y88. রবীন্দ্র-রচনাবলী নিকট আসে, তখন সে সহসা এমন বিরক্ত হইয়া উঠে যে করুণার মন একেবারে জমিয়া স্বায়। নরেজ সর্বদাই এমন রুষ্ট থাকে ষে করুণা তাহাকে সকল কথা বলিতে সাহল করে না, সকল সময় তাহার কাছে বাইতে ভয় করে, পাছে সে বিরক্ত হইয়া তিরস্কার করিয়া উঠে । তদ্ভিন্ন সন্ধ্যাবেলা তাহার নিকট কাহারো ঘেষিবার জো ছিল না, গে মাতাল হইয়া যাহা ইচ্ছা তাই করিত। যাহা হউক, করুণার মুখ দিনে দিনে মলিন হইয়া আসিতে লাগিল। অলীক কল্পনা বা সামান্ত অভিমান ব্যতীত অন্ত কোনো কারণে করুণার চক্ষে প্রায় জল দেখি নাই— এইবার ঐ অভাগিনী আস্তরিক মনের करहे कैंiशिज ।। ८छ्रजादला श्झेउद्दे ८म कथानां अबांश्द्र छे८°क नश् करद्र मॉड़े, च्षांख আদর করিয়া তাহার অভিমানের অশ্র মুছাইবার আর কেহই নাই। অভিমানের প্রতিদানে তাহাকে এখন বিরক্তি সহ করিতে হয়। যাহা হউক, করুণা আর বড়ো একটা খেলা করে না, বেড়ায় না, সেই পাখিটি লইয়া অন্তঃপুরের বাগানে বসিয়া থাকে। নরেঞ্জ মাঝে মাঝে কলিকাতায় গেলে দেখিয়াছি এক-একদিন করুণা সমস্ত জ্যোৎস্নারাত্রি বাগানের সেই বাধা ঘাটটির উপরে শুইয়া আছে, কত কী ভাবিতেছে জানি না— ক্রমে তাহার নিদ্রাহীন নেত্রের সন্মুখ দিয়া সমস্ত রাত্রি প্রভাত হইয়া গিয়াছে। নবম পরিচ্ছেদ নরেন্দ্র যেমন অর্থ ব্যয় করিতে লাগিল, তেমনি ঋণও সঞ্চয় করিতে লাগিল। সে নিজে এক পয়সাও সঞ্চয় করিতে পারে নাই, টাকার উপর তাহার তেমন মায়াও জন্মে নাই, তবে এক— পরিবারের মুখ চাহিয়া লোকে অর্থ সঞ্চয়ের চেষ্টা করে, তা নরেন্দ্রের সে-সকল খেয়ালই আসে নাই। একটু-আধটু করিয়া যথেষ্ট ঋণ সঞ্চিত হইল। जवळलाश ७शन श्झेघ्नां नैज्जिाहेब्रांtछ् ८ष, घद्र श्ऊ छूफ़े-4कछैो जिबिन बरुक ब्रांशिवांद्र <थzब्रांछन श्झेल । করুণার শরীর অস্থৰ হইয়াছে। অনর্থক কতকগুলা অনিয়ম করিয়া তাহার পীড়া উপস্থিত হইয়াছে। নরেন্স কহিল সে দিবারাত্র এক পীড়া লইয়া লাগিয়া থাকিতে পারে না ; তাই বিরক্ত হইয়া কলিকাতায় চলিয়া গেল। এ দিকে করুণার তত্ত্বাবধান করে কে তাহার ঠিক নাই ; পণ্ডিতমহাশয় ৰখাপাধ্য করিতে লাগিলেন, কিন্তু তাহাতেই বা কী হইবে। করুণ কোনো প্রকার ঔষধ খাইতে চায় না, কোনো নিয়ম পালন করে না। করুণার পীড়া ধিলক্ষণ বাড়িয়া উঠিল ; পণ্ডিতমহাশয় মহা বিৰত