রবীন্দ্র-রচনাবলী م وان (ه বাবুট গোলমালে সই করিয়া সরিয়া পড়িলেন এবং সে পাহারাওয়ালাটিও অধিক উচ্চবাচ্য না করিয়া ভিড়ের মধ্যে মিশিয়া পড়িল । ভিড় চুকিয় গেল, নিধি ধরাধরি করিয়া পণ্ডিতমহাশয়কে একটি গাড়িতে লইয়া গিয়া তুলিল এবং সেই রাত্রেই দেশে যাত্রা করিল। বেচারি পণ্ডিতমহাশয় লজ্জায় দুঃখে কষ্টে বালকের ন্যায় কাদিতে লাগিলেন । নিধি কহিল, কাত্যায়নীর নামে গহনা ও টাকা-চুরির নালিশ করা যাক। পণ্ডিতমহাশয় কোনোমতে সন্মত হইলেন না । দেশে ফিরিয়া আসিয়া পণ্ডিতমহাশয় করুণার সমুদয় বৃত্তান্ত শুনিলেন। তিনি কহিলেন, “এ গ্রামে থাকিয়া আর কী করিব। শূন্ত গৃহ ত্যাগ করে কাশী চলিলাম। বিশ্বেশ্বরের চরণে এ প্রাণ বিসর্জন করিব।” এই বলিয়া পণ্ডিতমহাশয় ঘর দুয়ার সমস্ত বিক্রয় করিয়া কাশী চলিলেন। পাড়ার সমস্ত বালকেরা তাহাকে ম্বিরিয়া দাড়াইল, অশ্রপুর্ণনয়নে তিনি সকলকে আদর করিলেন। এমন একটি বালক ছিল না যে তাহার মুখের পানে চাহিয়া কাদিয়া ফেলে নাই । এইরূপে কাদিতে কঁাদিতে পণ্ডিতমহাশয় গ্রাম ত্যাগ করিয়া চলিয়া গেলেন । অনেক লোক দেখিয়াছি কিন্তু তেমন ভালোমানুষ আর দেখিলাম না । řa নরেন্দ্রের বাড়িঘর সমস্ত নিলামে বিক্রীত হইয়া গিয়াছে। নরেন্দ্র গ্রাম ত্যাগ করিয়া কলিকাতায় চলিয়া গিয়াছে। কোথায় আছে কে জানে। অষ্টাদশ পরিচ্ছেদ মহেন্দ্র চলিয়া গেলে রজনী মনে করিল, ‘আমিই বুঝি মহেঞ্জের চলিয়া ৰাইবার কারণ !’ মহেন্দ্রের মাতা মনে করিলেন যে, রজনী বুঝি মহেঞ্জের উপর কোনো কর্কশ ব্যবহার করিয়াছে ; আসিয়া কহিলেন, “পোড়ারমুখী ভালো এক ডাকিনীকে ধরে আনিয়াছিলাম !” রজনীর শ্বশুর আসিয়া কহিলেন, “রাক্ষসী, তুই এ সংসার ছারখার করিয়া দিলি!” রজনীর ননদ আসিয়া কহিলেন, “হতভাগিনীর সহিত দাদার কী কুক্ষণেই বিবাহ হইয়াছিল |” ब्रखनौ ७क िकथांe दलिज न। ब्रछनौब्र निzजब्रहे cर चाननांग्र अठि माझ्न छन। छग्निज्वांश्लि, cगहे वृक्षाब्र दशभाग्न ¢ग बहन कब्रिज-वृवि हेशद्र ७का कषास बछांद्र बरश्।
