विश्वछांब्रउँौ ovፃ প্রদেশ থেকে আপনারা অনেকে সমাগত হয়েছেন, ছাত্ররাও বিভিন্ন প্রদেশ থেকে এসেছে। ক্রমে এর সীমা আরো দূরে প্রসারিত হল, বিদেশ থেকে বন্ধুরা এসে এই কাজে যোগ দিলেন। যা প্রচ্ছন্ন ছিল তা কোনোদিন যে এমন ব্যাপকভাবে প্রকাশমান হবে তা কখনো ভাবি নি । আমরা চেষ্টা করি নি, আমরা প্রত্যাশা করি নি। চিরদিন অল্প আয়োজন এবং অল্প শক্তিতেই আমরা একান্তে কাজ করেছি। তবু আমাদের এই প্রতিষ্ঠান যেন নিজেরই অন্তগূঢ় স্বভাব অনুসরণ করে বিশ্বের ক্ষেত্রে নিজেকে ব্যক্ত করেছে। পাশ্চাত্য দেশের যে-সব মনীষী এখানে এসেছিলেন– লেভি, উইন্টারনিটুজ, লেসনি, তারা যে এমন-কিছু এখানে পেয়েছিলেন ধ। বাংলাদেশের কোণের মধ্যে বদ্ধ নয়, তা থেকে বুঝতে পারি এখানে কোনো একটি সত্যের প্রকাশ হয়েছে। তারা যে আনন্দ যে শ্রদ্ধা যে উৎসাহ অনুভব করে গেছেন তা যে এখানে আমাদের সকলের মধ্যে স্কৃতি পাচ্ছে তা নয়, তৎসত্ত্বেও এখানকার বাতাসের মধ্যে এমন কোনো একটা সার্থকতা আছে যার স্পর্শে দূরাগত অতিথিরা অন্তরঙ্গ সুহৃদ হয়ে উঠেছেন, যারা কিছুদিনের জন্তে এসেছিলেন তাদের সঙ্গে চিরকালের যোগ ঘটেছে । আজ ভেদবুদ্ধি ও বিদ্বেষবুদ্ধি সমস্ত পৃথিবীতে আগুন লাগিয়েছে, মানুষে মানুষে এমন জগদব্যাপী পরম শক্রতার সংঘাত প্রাচীন ইতিহাসে নেই। দেশে-দেশাস্তরে এই আগুন ছড়িয়ে গেল। প্রাচ্য মহাদেশে আমরা বহু শতাব্দী ঘূমিয়ে ছিলুম, আমরা ষে জাগলুম সে এরই আঘাতে। জাপান মার খেয়ে জেগেছে। ভারতবর্ষ থেকে প্রেমের দৌত্য একদিন তাকে জাগিয়েছিল, আজ লোভ এসে দ্ব দিয়ে ভয়ে তাকে জাগিয়েছে। লোভের জন্তের ঘা খেয়ে যে জাগে সে অন্তকেও ভয় দেখায় । জাপান কোরিয়াকে মারলে, চীনকে মারতে গিয়েছিল । মানুষের আজ কী অসহ বেদনা। দাসত্বের ব্ৰতী হয়ে কত কলে সে ক্লিষ্ট হচ্ছে— মানুষের পূর্ণভ। সর্বত্র পীড়িত। মতুয়ত্বের এই-ষে খর্বত, সমস্ত পৃথিবী জুড়ে যন্ত্রদেবতার এই-ষে পূজা, এই-ৰে আত্মহত্য, পৃথিবীর কোথাও একে নিরস্ত করবার প্রয়াস কি থাকবে না। আমরা দরিদ্র, অল্প জাতির অধীন ভাই বলেই কি মানুষ তার সতী সম্পদ আমাদের কাছ থেকে নেবে না। যদি সাধনা সত্য হয়, অস্তরে আমাদের বাণী থাকে, তবে মাথা হেঁট করে সকলকে নিতেই হবে। ७कश्नि चूक बजप्लन, ‘आवि नशख शाश्वद्र इःथ पूज़ कब्रद।' इ:५ उिनि नङाई पूब कद्रt७ c*८ब्रह्निरजन कि ब्र! cगर्छि वा छ। कथ1 बग्न ; वाफ़ कशी झtछ्, उिनि ७fü इंक्र করেছিলেন, সমস্ত জীবের জন্ত নিজের জীবনকে উৎসর্গ করেছিলেন। ভারতবর্ষ
