धृहे 8Եrծ বাহিরে ফেলিব না, ৰেখানে বাহkকিছু অাছে সমস্তকেই গায়ে মাখিয়া লইব, ধুলামাটির সঙ্গে মণিমাণিক্যকে নিবিচারে একত্রে রক্ষণ করাকেই সমন্বয়নীতি বলিয়া গণ্য করিব— ७हे यत्र बांशांzक्द्र पछैिग्नां८छ् । हेश दखऊ ऊांबनिकष्ठा । निर्बीवठांहे cषथांtन शांशকিছু আছে সমস্তকেই সমান মূল্যে রক্ষা করে। তাহার কাছে ভালোও যেমন মন্দ্রও তেমন, ভুলও যেমন সত্যও তেমনি । জীবনের ধর্মই নির্বাচনের ধর্ম। তাহার কাছে নানা পদার্থের মূল্যের তারতম্য আছেই। সেই অনুসারে সে গ্রহণ করে, ত্যাগ করে। এবং বাহা তাহার পক্ষে স্বথার্থ শ্রেয় তাহাকেই সে গ্রহণ করে এবং বিপরীতকেই বর্জন করিয়া থাকে। পশ্চিমের আঘাত খাইয়া আমাদের দেশে যে জাগরণ ঘটিয়াছে তাহা মুখ্যত জ্ঞানের দিকে। এই জাগরণের প্রথম অবস্থায় আমরা নিজের সম্বন্ধে বার বার ইহাই লক্ষ্য করিয়া আসিতেছিলাম যে, আমরা জ্ঞানে যাহা বুঝি ব্যবহারে তাহার উল্টা করি । ইহাতে ক্রমে যখন আত্মধিকারের স্থত্রপাত হুইল তখন নিজের বুদ্ধির সঙ্গে ব্যবহারের সামঞ্জস্ত-সাধনের অতি সহজ উপায় বাহির করিবার চেষ্টায় প্রবৃত্ত হইয়াছি। আমাদের যাহা কিছু আছে সমস্তই ভালো, তাহার কিছুই বর্জনীয় নহে, ইহাই প্রমাণ করিতে বসিয়াছি । এক দিকে আমরা জাগিয়াছি। সত্য আমাদের দ্বারে আঘাত করিতেছেন তাহ আমরা জানিতে পারিয়াছি। কিন্তু দ্বার খুলিয়া দিতেছি না— সাড়া দিতেছি, কিন্তু পাদ্য-অৰ্ঘ্য জানিয়া দিতেছি না । ইহাতে আমাদের অপরাধ প্রতিদিন কেবল বাড়িয়া চলিতেছে। কিন্তু সেই অপরাধকে ঔদ্ধত্যের সহিত অস্বীকার করিবার যে অপরাধ সে আরো গুরুতর । লোক ভয়ে এবং অভ্যাসের আলস্তে সত্যকে আমরা যদি দ্বারের কাছে দাড় করাইয়া লজ্জিত হইয়া বসিয়া থাকিস্তাম তাহা হইলেও তেমন ক্ষতি হইত मा, किरु 'फूशि गङा नe- शाश चनङ डाशहे नउ' देशहे थां**१ *ख्रिउ थशां* করিবার জন্য যুক্তির কুহক বিস্তার করার মতে এত বড়ো অপরাধ আর কিছুই হইতে পারে না। আমরা ঘরের পুরাতন জঞ্জালকে বাচাইতে গিয়া সত্যকে বিনাশ করিতে কুষ্ঠিত হইতেছি না। এই চেষ্টার মধ্যে যে দুর্বলতা প্রকাশ পায় তাহ মূলত চরিত্রের দুর্বলতা। চরিত্র অসাড় হইয়া আছে বলিয়াই জামরা কাজের দিকটাতে আপনাকে ও সকলকে ফাকি দিতে উদ্যত। বে-সকল আচার বিচার বিশ্বাস পূজাপদ্ধতি আমাদের দেশের শতসহস্ৰ নরনারীকে জড়তা মূঢ়ভ ও নানা দুঃখে অভিভূত করিয়া ফেলিতেছে, বাহা আমাদিগকে কেবলই ছোটো করিতেছে, ব্যর্থ করিতেছে, বিচ্ছিন্ন করিতেছে, জগতে আমাদিগকে
