পাতা:রশিনারা.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আশ্রয়-গ্রহণে । >>な কথা এই যে, যে আমার প্রাণ নাশ করিতে উদ্যত হইয়াছিল, আমি স্বহস্তে তাহীকে বধ করিব । শ। । * আপনার কথা আমি কেমন করিয়া বিশবাস করিতে পারি ? শত্ৰুগণ কতরূপ শঠতা করিয়া কার্য্যোদ্ধার * করে । মা ! (ক্রোধ ভরে ) “ তবে কি আমি মিথ্যা কহিতেছি? ” শা । * না সে কথা আমি বলিতে চাহি না । * ক্ষণকাল ভাবিয়া “ তবে আপনি এক কর্ম করুন, প্রতিজ্ঞাপূৰ্ব্বক দিল্লীশবরের সৈনিককর্মে ব্ৰতী হউন, আপনার গুণোচিত বেতন গ্রহণ করুন ; আপনাকে আশ্রয় দিতেছি। ” * মা ! ( অনেক চিন্তার পর ) “ মহাশয় ! আমি জন্মভূমির কলঙ্ক করিতে এখানে আসিয়াছি, তাহা কিন্তু, আমি কখনই আপনাদের নিকট হইতে বেতন গুহণ করিব না ; যত দিন সুস্থ ও সবল ন হই, এবং কার্যোদ্ধার না করিতে পারি, তত দিন, আপনি আমাকে চিকিৎসা করাইয়া নিকটে স্থান দিবেন, কেবল এই মাত্র ইচ্ছা । * শ। । * কৰ্ম সম্পস্থ হইলে পর কি করিবেন ? ” ম। “ পাপের প্রায়শ্চিত্ত স্বরূপ অনশন দ্বারা প্রাণ ত্যাগ করিব । ” - শ } கிகி কেন * 39 মা। “ আমি প্রতিজ্ঞার দায়ে এই গুরুতর পাপ কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হইয়াছি,—যাহা হউক মহাশয়, অধিক বলিবার আবশ্যক । কি ? যদি আপনি আমাকে আশ্রয় প্রদানে কুষ্ঠিতৃ হন, তবে বলুন, অন্যত্র গমন করি । ” -