পাতা:রশিনারা.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫి:8 রশিনার । তিনি এই কথা শুনিৰামাত্র মহাক্রোধানলে জবলিয়া উঠিলেনঃ কপোল যুগল ঈষৎ রক্তাভ কুইন্স, চক্ষুঃ প্রদীপ্ত হইয়া মে অগ্নিসঙ্কলিঙ্গ উদিগরণ করিতে লাগিল, নাসারন্থ, "দ্বিতীয়তন হইয়া বিকম্পিত হইতে লাগিল, দন্তদ্বারা অধর দ২শন করিতে লাগিলেন, প্রভাকর-করসপশী জলধি-জলবৎ, দারানল সদৃশ, প্রচণ্ড-হুতাশন জালাবং, কঠোর দৃষ্টিতে বাহকদিগের প্রতি চাহিয়া রছিলেন । তাহার সেই কুপিত বভুগ্নি তুল্য ভীষণ মূৰ্ত্তি সন্দর্শন করিয়া বাহকগণ ভয়ে অশ্বথ র ন্যায় কঁাপিতে লাগিল, রক্ষীদিগেরও ভয়ে প্রাণ ওষ্ঠা জু বাহকগণ সবন্ধন-হস্ত উচ্চ করিয়া রোদন করিতে করিতে ੇਂ– দাসের কোন অপরাধ করে নাই ; ਾ। মিথ্যা বলিলেন । দসু্যগণ অামাদের নিকট منتہیہ হইতে পাল্টা হরণ করিয়াছে, সে কথা মিথ্যা নহে ; কিন্তু, ., র, কখন যুদ্ধ করিতে জানি না, ই হারাও শাহজাদীর উদ্ধার করিতে কিছুমাত্র যতন করেন নাই। এক্ষণে প্রাণ বঁfচাইবার জন্য এই হিন্দু হতভাগাদের বাধিয়া অনিয়াছেন । আমরা বাদশাহের নফর,--নিরাপরাধ, অামাদের প্রাণে মারিবেন না । ” আরাঞ্জেব ক্রোধ গম্ভীরস্বরে কছিলেন, “ আমি আর কিছু শুনিতে চাহি না । ” অনন্তর উচ্চৈঃস্বরে “ জল্লাদ, জল্লাদ ” বলিয়া চীৎকার করিয়া উঠিলেন। আহ্বানমাত্র চারি পাঁচ ন ঘাতক আসিয়া উপস্থিত হইলে, তিনি কছিলেন, “ এই কাফেরু-বাহকদিগের সহিত রক্ষীদিগকে বধ কর । ”