থ্যথিত্তান্তরে ৷ ” $ጫ কাছাকে কিছু না বলিয়া বেণী হইতে পুষ্প উন্মোচন করিয়া ফেলিতে লাগিলেন, এব^ দশনদ্বারা অধর দ^শন করিতে লাগিলেন । . 象 সেই সক্রোধ-ভীষণ-মূৰ্ত্তি দর্শন করিয়া দাসীগণ ভয়ে তথা । হইতে প্রস্থান করিল । একটি মাত্র পরিচারিক পলায়ন করিল ন, সে অনিমেষ-নয়নে রশিনারীর প্রতি চাহিয়া রঞ্জিল । তখন যদি তাহার বুদ্ধির স্থিরত থাকিউ, তবে জার্ম পারিতেন, যে পরিচারিকাটি কিরূপ বুদ্ধিমতী । অধর-পল্লবে এবথ নয়নপ্রান্তে বুদ্ধির প্রভাব বিরাজ করিতেছিল । চতুর ' দাসী ঈষৎ বিকসিত মুখে ব্যঙ্গের সহিত কহিল ;– . . .
- শাহজাদি ! একের অপরাধে অন্যের দণ্ড করেন কেন ? ভাল আমরাই যেন অপরাধ করিলাম,—সুমধুর রসময় ওষ্ঠাধর, সুদীর্ঘ মনোহর বেণী,—যুবজন সঙ্গহনীয় বস্তু, ইহাদের দোষ केि ? ?? * .
歌 রশিনারা এ কথার কোন উত্তর করিলেন না । গুন্থকার কহিতেছেন, “ ক্রোধের স্বভাব । ” ক্রোধ ভীষণ-মুর্তি ধারণ করিয়া লোকের অন্তরে কতক্ষণ থাকে ? ক্রোধাতিশয্যের ক্রমে শমত্ত হইয়া আসিতেছিল, এমন সময় দাসীর মুখে ব্যঙ্গ শুনিয়া মুখের গভীরতা দূর হইল এবং কছিলেন, “তোমার নাম কি ? * . দাসী রশিনারার মুখ অপেক্ষাকৃত প্রফুল্ল দেখিয় মনে মনে ভাবিল, যে, প্রতুর মতানুযায়ী কাৰ্য্যসাধনে তাহাকে বড় একটু । কষ্ট পাইতে হইবে না। অনন্তৱ প্রসন্ন হইয়া সহাস্য মুখে তাহার প্রশেনর উত্তর করিল,—
