পাতা:রশিনারা.pdf/৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রণয়িনী-সম্ভাষণে । ూషి শিবঞ্জী অতি ব্ৰস্তু হইয় গাত্রোথান করিলেন । এবং অতি নৈরাশ্যের সহিত কহিলেন, “ বিধাতার যদি এইরূপ অভিপ্রায়ই হইয়া থাকে, তবে আত্মপ্রাণ বিসৰ্জ্জন দিব । তুমিই যদি আমার না হইলে, তবে শত্রুর অসিই সমধিক সুখকর । প্রিয়ে ; প্রসন্ন হইয়া বিদায় দাও, দুরাত্মা সেনানীর সহিত যুদ্ধে গমন করি, হয়ত আমি তাহাকে সRহার করিব, নয় তাহারই সুতীক্ষ খড়গে সকল আশা-ভরসা পূর্ণ করিব i** রশিনারা তাহার চক্ষে চক্ষুঃ স্থাপন করিয়া কছিলেন, “ রণে অগ্রসর হও । সংগ্রামে বাধা দেওয়া বীরাঙ্গনার কৰ্ত্তব্য নহে। তুমি যুদ্ধে জয়ী হও, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন। ” এই বলিয়া বাপাকুলিত লোচনে তাহাকে বিদায় দিলেন । শিবঙ্গীও সজলনয়নে রশিনারার প্রতি দৃষ্টিপাত কলি রঙ্গভূমে চলিয়া গেলেন । g সপ্তম পরিচ্ছেদ। দ্বৈরথ যুদ্ধে । রশিনারীর নিকট হইতে বিদায় লইয়। শিবাজী যখন রঙ্গভূমে গমন করেন, তখন বেলা চারি ছয় দণ্ড হইয়াছিল । তথায় উপস্থিত হইয়া মাঙ্কাজীকে আস্থান জন্য সন্নিহিত জনৈক সৈনিককে পাঠাইলেন। মাস্কাজী রশিনারার পত্রার্থ অবগত হইয়া, যাত্রার উদ্যোগ করিতেন্ত্রেন, এমন সময়ে শিপা