পাতা:রহস্য-সন্দর্ভ (তৃতীয় পর্ব্ব).pdf/৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

શક્તિ માં જી I] কোয়াটিমুণ্ডী । । 金○ حص٭------- س ----- .....------- डाख अनवज्र नप्र ! डब्लु गुप्त्व 4कको कप्ने नब्बन कविड जिथिल्लाहन, डाश७श्रल उच्छ শঙ্খ আছে; তাহারা ধাতুমিশ্রিত পদার্থ ভক্ষণ | করিলাম । করে ; তাহাই উহাদিগের উদরস্থ পদার্থ বিশেষের স°যোগে ঐ ৰূপ পদার্থ উৎপন্ন করে । এই জীবদিগের মধ্যে রাজা প্রজা ভেদ আছে। রাজাকে হস্তগত করিতে পারিলে সমুদায় মুক্ত কলাপ সজুহ করা যায়। নচেৎ সঙ্কলন করা দুষ্কর tوو মহাত্মা আলেকৃজন্দরের সৈন্যেরা স্বদেশে প্রত্যাগত হইয়া কহিয়াছিল যে, “ আমরা একরূপ রক্ষের ছায়ায় সহস্ৰ ব্যক্তি শয়নাদি করিয়া 鷲 শিবির আচ্ছাদনকেও আশ্রয়স্থনে বলিয়া গণ্য :ষ্ট্র করিতাম না । ঐ রক্ষ লোকের নিতান্ত প্রয়ো জনোপযোগী। ইছার ছায়া শীতকালে উষ্ণ ; " গ্রীষ্মকালে শীতল । তাহাতে নিতান্ত ক্লান্ত ও ..o ঘৰ্মাক্ত ব্যক্তিও ক্ষণকালমধ্যে সুস্নিগ্ধ ও সবল হয়। এই সকল কারণে হিন্দুরা এই রক্ষের প্রতি যথেষ্ট ভক্তি সম্পন্ন ; এমন কি পাপস্পর্শ হইবে বলিয়া ইহার একটা পত্রও ছিন্ন করে না। প্রতু্যত অতিশয় গীষ্মকালে বাটীর সর্বপরিবারে নিত্য-ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম বলিয়া জলসেক করিয়া থাকে। আমরা কয়েক দিন উহার তল আশ্রয় করিয়া কম্পরক্ষের গুণ জানিয়াছি।” ইহা বলা বাহুল্য যে এই বর্ণনার উদেশ্য বটবৃক্ষ । মাগাস্থিনিস কহেন, “ভারতবর্ষে একরূপ বৃক্ষ আছে তাহার ফলস্থ জল পান করিলে তৃষ্ণার मिबाङ्ग१ इश्न ; भक्लोज्ञ मिज्राख्न क्लास्त्र इ३८ल भबब করে ; মুমূর্ষ ব্যক্তিকে পান করাইলে প্রাণ রক্ষা পায়। ঐ বারি যখন বৃক্ষে থাকিয়া গাঢ় হয়, তখন ॐ श्tखांज्ञा ट्रेष्ठञवTवङ्ॉज्ञ निर्वांश्ठि रुग्न 1” 4झे বর্ণমে নারিকেলের উল্লেথ হইয়াছিল ইহা স্পষ্টই উপলদ্ধ কয় । ভারতবর্ষের এক জন কবি ঐ ফলের সম্বন্ধে কয়ে “আর এক ফল ফলে শূন্যের উপর। কারণ শলিলে পূর্ণ তাহার উদর । এমন শীতল মিষ্ট কোথা আছে নীর। পান মাত্র তৃষিতের জুড়ায় শরীর । কিবা শস্য সুমধুর আস্বাদে উল্লাস । পথিকের শ্রান্তি ক্লাস্তি ক্ষুধা তৃষ্ণ নাশ।” কোয়াটিমুণ্ডী l দেশে যে বস্তু নাই সে দে 斑鬣窗 鬣烃 গুঞ্জ শস্থ জনগণ সেই দ্রব্যের নাম ుళ ;3.ళ్ళి

যে : শ্রবণ করিলেই তাহার গুণা- గ్దగ్గ

ప్టో; গুণ জানিবার জন্য একান্ত ు جر ॐ६:#$2 ८कोङ्कश्जाउFाख रुइंज्ञा था - మోడా so...so কেন । যে পর্য্যন্ত উক্ত দ্রব্যের প্রক্লতি অবগত হইতে না পারেন সে পর্য্যন্ত ঐ বস্তুর প্রতি র্তাহাদিগের নিতান্ত উৎকণ্ঠ দেখিতে পাওয়া যায়। ঐ বস্তুর আকারগত সৌন্দর্য্য থাকিলে যদি উহার । অভ্যন্তরে বিষাক্ত পদার্থ থাকে তত্ৰাপি তাছার বিবরণ উহারা জ্ঞাত হইতে আগ্রহিতা প্রকাশ করেন । ঐ বস্তুর উপকার-সামর্থ্য আছে বা না তদৰ্থে কেহ বিশেষ অনুসন্ধায়ী হয়েন না। অপকার ক্ষমতা না থাকিলেই আমরা তাহা গ্রহণ করিয়া থাকি ; নিগুণ কদাকার বস্তুর প্রতি কেহই আদর করে না । বস্তু প্রাপ্তি মাত্র আমরা তাহার অন্য বস্তুর সহিত তুলনা করিয়া থাকি ; ও উহার তারতম্য বিবেচনা করিয়া তাহাকে উৎক্লষ্ট বা নিক্লষ্ট শ্রেণীমধ্যে নির্দিষ্ট করি । উহার স্বভাব পরিজ্ঞান হইলে উহা এদেশে কেন নাই তাহার অনুসন্ধানে তৎপর হওয়া যায়। প্রক্লত কারণ জানিতে না পারিলে উহা কেন এদেশে পাওয়া যায় না এৰূপ প্রশ্ন করিতেও छूछि করি না । যখন