কৰ্ম্মজীবন । as LALASASLLMASaLSLAAASAALASAeSeLLAASAeMS ASLSSA AAELSaSSESLaS AqASASLSSA AAkLSSLS S AAAAASASLLLLLAS n به سه "میه ". ASAeAAALLMAeeM SAeLeLeM AEeLM AALMM AeEeSLA AkSAALA LALLSSLASLLA Aqqq LLLLLLSMTS মুগ্ধ হুইল। তিনি দেন শোধের যেরূপ বন্দোবস্ত প্ৰস্তাব করিলেন তাহাতেই তাহারা সম্মত হইল। তখনকার সম্বাদপত্রে লিখিত হইয়াছিল "all the creditors expressed great sympathy with him ।” তাহার পিতার মৃত্যুর পন্ন দেবেন্দ্ৰ বাৰু একেবারে হঠাৎ অত্যন্ত পরিমিতাচারী হইলেন। প্ৰতিদিন চৰ্ব্ব চোষ্য লেহ পেয় পৃথিবীর যাবতীয় উপাদেয় খাদ্যদ্রব্যপুরিত টেবিলের পরিবর্তে ফরাসের উপর বসিয়া কেবল রুটি ডাল ভক্ষণ ধরিলেন। দেবেন্দ্র বাবু টেবিলে খাবারের সময় একটু একটু সুরাপান করিতেন। এই সময় হইতে তাহা চিরকালের মতন পরিত্যাগ করেন। কেবল পীড়ার সময় ডাক্তারের আদেশ ব্যতীত আর কখন ব্যবহার করেন নাই (১৮৯০) । সম্পর্কে খুল্লতাত প্ৰসন্নকুমার ঠাকুর কতবার তাহাকে অধিকাংশ বিষয় সম্বন্ধে Insolvent আদালত DBBuBD zBDB DBBD S S BDBDDB SDDD DDDDBD DBD হাতে আসিয়া আমাদিগকে বলিতেন যে “খুড়া মহাশয় আমাকে বিষয় DBB LLLL BBD DBBBLBD SDDD S DBDD DDD লাইব না।” আমাদিগের সঙ্গে এই সকল বিষয়ে পরামর্শ করিতেন বলিয়া, কালী ভট্টাচাৰ্য্য নামক র্তাহার পিতার একজন মাতাল মোসাহেব আমার নিকট একটি সংস্কৃত শ্লোক উদ্ধত করিয়া বলিলেন তাহার অর্থ এই যে “পুর্বে গরুড়ের ন্যায় পক্ষী পরামর্শদাতা ছিল, এক্ষণে বায়স সকল বাবুর পরামর্শদাতা হইয়াছে।” দেবেন্দ্র বাবু তাহার পিতার মৃত্যুর পর কিরূপে তাহার পিতার আন্তকৃত্য করিবেন ইহা তখনকার ব্ৰাহ্মদিগের মধ্যে প্রভূত আন্দোলনের বিষয় হইল। বিখ্যাত শিৱসামুদ্রিক (Phrenologist) কালীকুমার দাসের ভ্রাতা রত্ন ও স্বর্ণালঙ্কার ব্যবসায়ী কৈলাসকুমার দাস তাঁহাকে । বলিলেন যে আপনি যদি অপৌত্তলিক প্ৰণালীতে আপনার পিতার আন্ত
