পাতা:রাজনারায়ণ বসুর বক্তৃতা (প্রথম ভাগ).pdf/১৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ७२ ] প্ৰচণ্ড আতপতাপে দগ্ধ হইতে হইবে, তথাপি তাহাতে আমরা দুঃখ বোধ করিব না । সামান্য তীর্থযাত্রায় লোক কত ক্লেশ সহ করে, আমরা সেই পরম তীর্থের যাত্রী হইয়া কি কষ্ট সহ্য করিব না ? আমরা এই তীর্থ যাত্ৰা কালে অনায়াসে ধৈৰ্য্যশীল হইতে পারিব; যে হেতু সেই অমৃতধামে আমাদিগকে গ্ৰহণ করিবার নিমিত্ত আমাদিগের পরম মাতা সর্বদাই সমুৎসুক রহিয়াছেন। অমৃতনিকেতনের সমীপবৰ্ত্তী হইলে তিনি হস্ত প্রসারিত করিয়া আমাদিগকে ক্রোড়ে গ্ৰহণ করিবেন, আমাদিগের অশ্রুজল মোচন করিবেন ও অমৃতনিকেতনে লইয়া কত সুখরিত্ন প্ৰদান করিবেন । যখন এরূপ আনন্দের স্থানে আমরা গমন করিতেছি তখন পথের কষ্টে চিত্ত কেন ত্ৰিয়মাণ হইবে ? যখন সেই অমৃত-নিকতনের আভা দূর হইতে আমাদিগের নয়নগোচর হয়, তখন আমরা সকল দুঃখ ভুলিয়া যাই। সেখানে রোগ নাই, সেখানে শোক নাই ; সেখানে নিত্য আনন্দ । যখন সেখানে এমন অক্ষয় সুখের ভাণ্ডার রহিয়াছে, তখন তজ্জন্য কষ্ট সন্থা করিয়া কেন না। তাহা লাভ করিতে প্ৰস্তৃত হই ? (श् १ांद्रभांजोन् ! (श् ऊँौदमगोंजाल (कभांद्ध जश्ल ! (श् अशिाদিগের সর্বস্ব ! আমরা তোমার নিতান্ত শরণাপন্ন হইতেছি, কাতর হইয়া তোমাকে প্রাণভয়ে ডাকিতেছি । আমরা সংসার যাত্রীর বিবিধ ক্লেশে অভিভূত হইয়া পড়িয়াছি, তুমি আমাদিগের উপর প্রসন্ন বদনে দৃষ্টি নিঃক্ষেপ কর, তাহা হইলে আমবা সকল কষ্ট সন্থা করিতে পারিব । হে জীবন-সমুদ্রের ধ্রুব নক্ষত্ৰ ! তোমার জ্যোতি দেখিতে না পাইলে আমরা