SS দ্বিতীয়তঃ, ঋষিদিগের ন্যায় আমাদিগের শান্ত প্ৰকৃতি DBB DBBD S S Ku DBBDBDuD D DBBBD BDBDDSDBDBB DDSDD প্রতিভাত হয় না। আমাদিগের দুরন্ত দুপ্রবৃত্তি সকল দমন না করিলে আমরা কখনই ঈশ্বরের সন্নিকৰ্ষ লাভ করিতে সমর্থ হইব না। যদি আমরা প্ৰবৃত্তি-স্রোত দ্বারা সর্বদা নীয়মান হই, তবে আমরা ঈশ্বরের অধীন কি রূপ হইতে পারি ? ঋষিরা পুনঃ পুনঃ বলিয়া গিয়াছেন, শান্ত সমাহিত না হইলে কেবল প্ৰজ্ঞান দ্বারা ঈশ্বরকে কখনই প্ৰাপ্ত হওয়া যায় না। — “নাবিরতো দুশ্চরিতান্নিাশন্তো নাসমাহিতঃ। না শান্তমানসো বাপি প্ৰজ্ঞানেনৈন মাপুয়াৎ ৷” ঋষিরা ঈশ্বরকে প্ৰিয় রূপে উপাসনা করিতেন, কিন্তু শান্ত রূপে উপাসনা করিতেন । ঈশ্বরের প্রতি তঁহাদিগের অসামান্য gBBDB DBD S DDBDB DBDBB BB DB DDB BBDDDBDD S gDLDS ত্যাগ করিয়াছিলেন, কিন্তু তঁাহারা ঈশ্বরকে শান্ত রূপে উপাসনা করিতেন । তাহারা বলিয়া গিয়াছেন “প্রিয়মুপাসীত” কিন্তু “শান্ত উপাসীত” । ইহা যথাৰ্থ বটে যে প্রথমতঃ ঈশ্বরের প্ৰতি প্ৰীতি অত্যন্ত উষ্ণ রূপ ধারণ করে ; এমন কি উপাসককে উন্মত্ত করিয়া ফেলে। কিন্তু যতই প্ৰীতি প্রগাঢ় ও পরিপক্ক হয়, ততই তাহ উষ্ণ ভাব পরিত্যাগ করিয়া শান্তভােব ধারণ করে । প্রিয় পত্নীর সহিত নব প্ৰণয় কালে প্ৰীতি কি উষ্ণরূপ ধারণ করে ? কিন্তু যতই ভঁাহার প্রতি প্রীতি বৰ্দ্ধিত হইতে থাকে, যতই তাহা কাল সহকারে প্রগাঢ় ও পরিপক্ক হইতে থাকে, ততই তাহার উষ্ণতা তিরোহিত হয়। বন্ধুর প্রতি প্ৰীতিও তদ্রপ জানিবে । অভিনব প্রীতি একরূপ ; পরিপক্ক
