را ه ه ) দিছিলেন। কিন্তু নিৰ্ম্মণের পর রাত্রিতেই সে সমস্ত জাগাবেগে বিীণ হইয়া ধাইত। প্রতাপ পুনরায় স্বপ্নাষ্টি হইয় যে জালানির্গমন পথ নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়াছিলেন, তাহাই বৰ্তমান সময় পৰ্য্যস্ত সযত্নে পরিরক্ষি ই হুইতেছে। দেবী প্রতিষ্ঠাস্ত প্রতাপ দেবীর অধিষ্ঠানস্থানের নাম রাথে• ঈশ্বরীপুরী এবং সেক্ট গ্রামের উপস্বত্ব দেবীর সেবাথ অৰ্পণ করেন । যশে হয়েশ্বরীর সেবাইতগণ অস্থাপি সেই সমস্ত দেবত্র উপভোগ করিতেছেন।” এই উদ্ধত অংশ হইতে কয়েকটি মূল কথা পাওয়া যায় – প্রথম—প্রতাপাদিত্যের অভীষ্টশক্তিমূৰ্ত্তি "কালী”-রূপিণী—“দুৰ্গা” রূপিণী নছেন। কিন্তু আমেরের অষ্টভূজ শিলাদেবী “দুৰ্গা”-মূৰ্ত্তি, “কালী”মূৰ্ত্তি নংেল। পরমায়াধ্য প্রযুক্ত শশধর তর্কচূড়ামণি মহাশয় যখন জয়পুরে আসিয়া আমেরের দেবী দর্শন করিয়াছিলেন, তখন আমি তাহার সঙ্গে ছিলাম। তিনি মুক্তি দেখিয়াই বললেন যে, পূৰ্ব্বে তাহার ধারণ ছিল যে, দেবীর কালীমূৰ্ত্তি—কিন্তু অষ্টভূজ মূৰ্ত্তি দেখিয়া বললেন যে, উছ দুর্গামূৰ্ত্তি-কালীমূৰ্ত্তি নহে। পূজাধীরাও তার সমর্থন করিয়াছিলেন। দ্বিতীয়—দেবীব অদ্ধপ্রকটত জ্বালাময়ী মূৰ্ত্তি। ছাদযুক্ত রুদ্ধ গৃহে অবস্থিতি সম্ভবপর নয় বলিয়া ছাদে জ্বালানির্গমনপথ প্রস্তুত করা হুইয়াছিল। এই সকল বন্দোবস্ত আমরে কিছুষ্ট নই, এবং আমেরে? মুক্তি সুন্দরভাবে গঠিত অৰ্দ্ধ প্রকটিত লোলবদনা নহে। তৃতীয়—আমাদের যশোর সমাজের বৃদ্ধ প্রবীন ব্যক্তিবা কেইঃ জানেন ন মানসিংহ বাঙ্গল হইতে প্রত্যাগমন কালে যশোহরেশ্বরী৭ শিলাময়ী মূৰ্ত্তি উঠাইয়া আনিয়া তাহার রাজধানী অম্বর নগরে প্রতিষ্ঠিত করেন। পরস্তু, আজ পর্যন্ত যশোহরেশ্বরীর মূৰ্ত্তি ঈশ্বরীপুর গ্রামে প্রতিষ্ঠিত মাছেন,—ম্ভথায় সেবাইতগণ প্রাচীন কালের দেবোত্তর সম্পত্ত্বি ভোগ নন্ধি মালিতেছেন, ইত্যাদি সমাচারই সকলেই জানেন। ।