ভট্টাচাৰ্য্যের সহিত বিচার। • ৬৯৭ স্থিরার্থং মনসঃ কোচিৎ স্থূলধ্যানং প্ৰকুৰ্ব্বতে । স্কুলেন নিশ্চলং চেতো ভবেৎ সুক্ষ্মেপি নিশ্চলং ৷ কুলার্ণবঃ ॥ কোন কোন ব্যক্তি মনঃস্থিরের নিমিত্ত স্থলের অর্থাৎ মূর্ত্যাদির ধ্যানু করেন যেহেতু স্থল ধ্যানের দ্বারা চিত্ত স্থির হইলে পরে সুন্ম আত্মাতেও চিত্ত স্থির হইতে পারে ৷ কিন্তু র্যাহারদিগের বুদ্ধিমত্তা আছে আর র্যাহারা জগতের নানা প্রকার নিয়ম ও রচনী দেখিয়া নিয়ম কৰ্ত্তাতে নিষ্ঠ রাখিবার সামর্থ্য রাখেন তাহারদিগের জন্য হস্তি মস্তকের উপদেশ করা শাস্ত্রের তাৎপৰ্য্য নহে। করপাদোদরাস্ত্যাদিরহিতং পরমেশ্বরি । সৰ্ব্বতেজোময়ং ধ্যায়েৎ সচ্চিদানন্দলক্ষণং ৷ কুলাণবঃ ॥ হস্ত পাদ উদর মুখ প্ৰভৃতি অঙ্গ রহিত সর্ব তেজোময় সচ্চিদানন্দ স্বরূপকে হে ভগবাতি ধ্যান করিবেক ৷ ভট্টাচাৰ্য্য লেখেন “যদি বল ফলাভাব প্ৰযুক্ত দেবতাদিগের উপাসনা না করি। তবে হে ফলার্থি জ্ঞানি মানি তাহারদিগকে মিথ্যা কেন কহ ? যাহার যাহাতে উপযোগ না থাকে। সে কি তাহাকে মিথ্যা কহে ?” । উত্তর, প্রয়োজন ব্যতিরেকে কেহ কোন বিষয়ে প্ৰবৃত্ত হয় না। আত্মজ্ঞান সাধনের প্রয়োজন মুক্তি হয়। এরূপ প্ৰয়োজনকে যদি ফল কহ তবে সকলেই ফলাকাঙ্ক্ষি হয়। ইহাতে হানি কি আছে ? স্বৰ্গদি ফলাকাজিনক হইয়া কৰ্ম্ম করা মোক্ষাকাজিফর অকৰ্ত্তব্য বটে। আর যাহার যাহাতে উপযোগ নাই সে তাহাকে বৃথা কহিয়া থাকে। যেমন নাসিকার রোম যাহাতে SBDDD BD BLBLLBBB DD BBBDBS BDDBBD DDD SDBD Dz S এহলেও সেইরূপ ব্ৰহ্মজিজ্ঞাসা হইলে সোপাধি উপাসনা বৃথা জ্ঞান হয়। ভট্টাচাৰ্য প্রশ্ন করেন যে “ত্বতাভোজির কাছে স্থত কি মিথ্যা ?” উভয়, ভুতকে যে ভোজন না করে এবং ক্রয় বিক্রয়াদি না করে সে ব্যক্তির
