পাতা:রাজা রামমোহন রায়ের সংস্কৃত ও বাঙ্গালা গ্রন্থাবলী.pdf/৭৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अश्व िcकौभूलो । yr el NJ) চুম্বকমণির এই এই আশ্চৰ্য্য গুণের প্রকৃত কারণ অন্যাপি কেহ অনুমান করিতে পারেন নাই। অনেক জ্ঞানবান লোক ইহাতে যত্নপূর্বক মনোযোগ করিয়াছেন, কিন্তু তাহারা নিশ্চয় কোন অনুভব করিতে সমর্থ হন স্থাই। সম্প্রতি সকলের মনে এই উদয় হয় যে পৃথিবীর উপরের মধ্যে, দক্ষিণভাগে DDDBDDE ELBDB DB DBD DBDDBY KD DB BBDD DDBDBK DBBB চুম্বকমণিব দুষ্ট মুখ দুইদিকে স্থির থাকে। চুম্বকমণির যে এই দক্ষিণউত্তরাভিমুখ্য গুণ সে পৃথিবীর উপরে নহে, কিন্তু পৃথিবীর বাহিরে ও তাঁহাদের এই “ স্বভাব, যাহারা বেলুন দ্বাৰা আকাশে উঠে তাঙ্গাবা ও এই নিশ্চয় করিয়াছে, যে উন্ধে যত দূর পর্যন্ত উঠা যায় সেখানেও চুম্বকমণির শক্তি হানি শ্যু মা এবং উত্তর দক্ষিণাভিমুখ্য গুণেশ কিছুই তানি হয় না । এই চুম্বকমণি রোমানলোক কর্তৃক পূৰ্ব্বে অনুভূত এবং বহুকালাবধি হিন্দুলোক কাণ্ডুক ও জ্ঞাত ছিল, কিন্তু তাঙ্গাল দক্ষিণউত্তরাভিমূখ্য গুণ কেইটু পূৰ্ব্বে জ্ঞাত ছিল না, সে গুণ কেবল গােত পাঁচ শত বৎসরের মধ্যে প্ৰকাশিত হইয়াছে। পাচ শত পঞ্চাশ বৎসর হইল মার্কোপোল নামে এক ব্যক্তি চীন দেশে গিয়াছিল ও সেখানে চুম্বক যদু দেখিয়া সেখান হইতে চুম্বকমণি ইউরোপে আনিয়াছিল, এই মত লোকে কহে, কিন্তু তাহার প্রমাণ নাই, যেহেতুক চীনীয়েরা ইউরোপীয় লোক হইতে কি ইউরোপীয়েরা চীনীয়েরদের হইতে এই বিদ্যা পাটিয়াছে এই বিষয়ে বিবাদ আছে । নাবিক ও আকরখনক ও পথিকেরদের উপকারার্থে চুম্বকমণি চুম্বক যন্ত্রেতে দেওয়া যায়, তাহার আকার এক ফর্দ কাগজের উপরে পৃথিবীর সকল দিক ও বিদিক ও উপদিক নিশ্চয় লিখিত থাকে, সেই কাগজের মধ্যস্থানে একটা ক্ষুদ্র আল রাণুযায়, পরে চুম্বকমণি স্মৃষ্টি এক সুচির মত করিয়া ঐ আলে। এমত রাখা যায় যে সে বাওঁ অথচ অনায়াসে চারি দিকে খেলে এবং চতুর্দিকের বায়ু ভাষায় উপরে নীলগিৰার কারণ তাহার উপরে একটা কাঁচ দেওয়া যায়।